টেকনিকাল এসিইও কি ? ৮ টি বেসিক টেকনিকাল এসিইও আপনার ব্লগের জন্য। Technical SEO In Bangla.

টেকনিকাল এসিইও কি ?  ৮ টি বেসিক টেকনিকাল এসিইও আপনার ব্লগের জন্য।
টেকনিকাল এসিইও কি ?


টেকনিকাল এসিইও কি ? ৮ টি বেসিক টেকনিকাল এসিইও আপনার ব্লগের জন্য। Technical SEO In Bangla.
আপনি কমবেশি শুনেছেন মনে হয় টেকনিকাল এসিইও কি ? এটাও এক ধরণের এসইও ঠিক অন পেজ এসইওর মতো কিন্তু এটার নামেই বোঝা যাচ্ছে কিছুটা টেকনিকাল বিষয়-বস্তু সংমিশ্রণ যেটা করা হয়ে থাকে আপনার ব্লগের মধ্যেই।

কিন্তু মনে করার কিছুই নেইযে এটার জন্য আপনার ব্লগে কিছু প্রভাব আসবে না যদি টেকনিকাল এসইও ঠিক করে ম্যানেজ করতে পারেন তাহলে এটা আপনাকে নিশ্চিত গুগলের প্রথম স্থানে পৌঁছে দেবে।

নিচে আমরা আলোচনা করবো বিস্তারিতও সেই সব বেসিক টেকনিকাল এসইও কি এবং এর চেক লিস্ট সম্বন্ধে।



টেকনিকাল এসিইও কি ? [Technical SEO In Bangla.]

টেকনিকাল এসইও বলতে বোঝায় যে সমস্ত কাজ আপনি নিজে করে থাকেন আপনার ব্লগের মধ্যে ইচ্ছাকৃত ভাবে গুগলের প্রথম পজিশন দখল করার জন্য , হতে পারে সঠিক ওয়েবসাইট ডিজাইন বা সঠিক স্ট্রাকচার ডাটা বা স্কিমা মার্কআপ ব্যবহার আবার ওয়েবসাইট এর স্পিড সঙ্গে সার্চ ইঞ্জিনের ক্রল করা বা ইনডেক্স করা সুস্পট পথ , যে সমস্ত বিষয় বস্তু গুলি আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগ কে খুঁটির মতো করে ধরেরাখে এবং ইউসারকে একটি সুন্দর সমস্যা হীন ব্লগ পরিবেশন করে থাকেন এবং যার মাধ্যমে আপনার রেঙ্ক বৃদ্ধি হয়ে থাকে তাকেই টেকনিকাল এসইও বলে।



টেকনিকাল এসিইও কোনো গুরুত্বপূর্ণ আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটের জন্য ? [IMPOTENCE OF Technical SEO In Bangla.]


Technical SEO In Bangla.

                   IMPOTENCE OF Technical SEO ?


আসলে আপনার ব্লগ টেকনিকালি যদি ফিট না থাকে যত ভালো ভাবে আপনি কনটেন্ট লিখেন না কোনো গুগল কিভাবে আপনার পোস্ট কে SERP পারফর্ম করাবে ?

কিন্তু এটাও ভুলে গেলে চলবে না গুগল হচ্ছে একটি সার্চ ইঞ্জিন কোন কনটেন্ট রাইটার বা কনটেন্ট ক্রিয়েটর না তাই তাদের দরকার ফ্রেশ কনটেন্ট যেটা সমস্যার সমাধান করতে সক্ষম কোনো ইউসার বা ব্যবহার কারীর তাই তারা চেষ্টা করে সব সময় ভালো রেজাল্ট দেখাতে

একটা উদাহারণ দি আপনি পুলিশের চাকরি করতে চাইছেন যদি আপনার ফিজিক্যালি ফিট না হন কিভাবে আপনি উত্তির্ণ হবেন ? যতই আপনি মেন্টালি ফিট থাকেন না কোনো।

টেকনিকালি হেল্প করার মাধ্যমে আপনি গুগল বা অন্য সব সার্চ ইঞ্জিন কে জানাচ্ছেন আপনার সাইট ফিজিক্যালি ও মেন্টালি সব দিক থেকেই প্রস্তুত একজন ইউসার কে সাহায্য করার জন্য।

ধরুন আমি যদি উল্টো করে বোঝাই আপনি এমন একটা মডিফিকেশন করলেন যেটার জন্য আপনার ব্লগে সার্চ ইঞ্জিনের আসা বা ক্রল করা বা ইনডেক্স করা পুরো পুরি বন্ধ হয় গেলো সাধারণ মানুষ বা ইউসার এটা একটি সাইট বা ব্লগ কে  দেখে বুজতে পারবে না বাইরে থেকে কিন্তু একটি সার্চ ইঞ্জিন ক্রল করার সময় যদি বাধা প্রাপ্ত হয় তারা তৎক্ষণাৎ ফিরত আসবে তাই যখন কোনো টেকনিকাল প্যারামিটার কাজ করবেন অবশই ভালো করে নজরে রাখুন।

কিছু ব্লগার বা ওয়েবসাইট OWNER ভাবেন টেকনিকাল প্যারামিটারে কাজ করলেই আর কিছু দরকার লাগেনা একটি ব্লগের জন্য তারা শুধু সার্চ ইঞ্জিন কে তৃপ্তি দেবার চেষ্টা করে যাই কিন্তু আপনার আলটিমেট গোল এটা না একজন ইউসার কে সাহায্য করা সেই সঙ্গে সার্চ ইঞ্জিনকে সঠিক রাস্তা করে দেওয়া আপনার ব্লগ ইনডেক্স বা ক্রেল করার জন্য।




টেকনিকাল এসিইও কি ? টি বেসিক টেকনিকাল এসিইও আপনার ব্লগের জন্য। Technical SEO In Bangla.


এখানে আমরা জানবো সেই ৮ টি টেকনিকাল এসইও এসস্পেক্ট যেমন আপনার সাইট টেকনিক্যালি ফিট কিভাবে আপনি আপনার সাইটে মেটা ট্যাগএর সঠিক ব্যবহার তেমনিই আপনার সাইট খুব ফাস্ট লোড হয় সেই সঙ্গে আপনার সাইট সমস্ত কনফিউশন দূরকরবে সার্চ ইঞ্জিনের থেকে কোনটা আপনার নিজের লেখা কনটেন্ট আর কোনটা ডুপ্লিকেট কনটেন্ট

আবার ROBOT.TXT ফাইলের ব্যবহার করে সার্চ ইঞ্জিন ও ইউসার কে যেমন বাধা প্রাপ্ত করবে কোন পেজ গুলি যাওয়া উচিত আর কোন গুলি উচিত না নিচে আমি আরো বিস্তারিত আলোচনা করবো।

৮ টি বেসিক টেকনিকাল এসিইও চেক লিস্ট।

                          ৮ টি বেসিক টেকনিকাল এসিইও চেক লিস্ট।




১.লোডিং টাইম।

আপনিও বিরিক্ত অনুভব করেন আপনি কোনো ওয়েবসাইট প্রবেশ করতে যাবার সময় এটা CONSISTENTLY লোডিং হতেই থাকে।

২০১৬ একটা রিসার্চ অনুযায়ী যদি আপনার সাইটে মোবাইলে ৩ সেকেন্ডের মধ্যে লোডিং না হয়ে থাকে তাহলে আপনি ৫৩% মতো ওয়েব ট্রাফিক হারাতে পারেন আর আপনি জানেন এখন ওয়েবসাইট বা ব্লগ প্রচুর হয়ে যাওয়ার জন্য ইউসার আপনার ওয়েবসাইট লোডিং এর জন্য অপেক্ষা করবে না।

গুগল জানেন তাদের কাজ কি এবং তারা চাইবেন না তাদের রেপুটেশন নষ্ট করতে সেই সমস্ত পেজ গুলি দেখিয়ে যে গুলির লোডিং টাইম অধিক এবং সেই সমস্ত দেশ গুলিতে যেখানে মোবাইলে ইন্টারনেট ব্যবহার কারীর সংখ্যা বেশিই।

ভাবছেন কিভাবে ওয়েবসাইট ফাস্ট করবেন তাহলে আগামী কোনো একটি পর্বে আমি এটা কভার করবো আবার আসা যাক কিভাবে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের স্পিড চেক করবেন তাহলে জানাই মার্কেটে অনেক রকমের ওয়েবসাইট স্পিড টেস্ট টুলস বা সাইট আছে সে গুলি ব্যাবহার করতে পারেন।


২.সহজে ক্রল বা ইন্ডেক্স করতে পারে সার্চ ইঞ্জিন।

সার্চ ইঞ্জিন নিজে আসে না আপনার ওয়েবসাইট ক্রল বা ইনডেক্স করার জন্য তার অনেক রকমের প্রাণী নামযুক্ত 😆 রোবট আছে যেগুলি সমগ্র ইন্টারনেটে ঘুরে বেড়ায় যেমন স্পাইডার, পেঙ্গুইন , ইত্যাদি।

কিন্তু আপনি তাদরে গাইড করতে পারেন কিভাবে রোবট ডট টেক্সট ফাইলের মাধ্যমে যেটা একপ্রকার আপনার ইশারা কোন যায়গায় গুগলের রোবট যাবে এবং ক্রল করবে এটা সত্যি খুব শক্তি শালী একটি টুলস  যদি আপনি কিছু ভুল ভাবে ম্যানেজ করেন এটাকে তাহলে সার্চ ইঞ্জিনের আসাই পুরো পুরি ভাবে বন্ধ হয়ে যেতে পারে।

আপনি হয়তো রোবর্ট ডট টেক্সট ফাইল দেখেছেন এটা কিছুটা কোড সমষ্টির মাধ্যমে তৈরি।

মেটা রোবর্ট ট্যাগ এটাও একরকমের রোবর্ট ট্যাগ কিন্তু এটার কাজ হচ্ছে আপনার সাইট কে ইন্ডের বা ক্রল করা কিন্তু এটাকে সার্চ ইঞ্জিনে শো না করানো তাছাড়াও এই ট্যাগের মাধ্যমে আপনি সার্চ ইঞ্জিন রোবর্ট কে ইন্সট্রাক্ট করতে পারবেন ক্রল করার কিন্তু আবার কোনো লিংক ফলো না করার।



৩.404 ERROR বা ডেড লিংক থেকে বিরত থাকুন।

ইন্টারনেট একটি বিশাল সমুদের মতো আপনি জানবেন না আপনার অন্য ব্লগকে দেওয়া কোন লিংক তার সেই পেজ রিমুভ করতে পারে বা সরিয়ে ফেলতে পারে তাহলে আপনার দেওয়া আগের লিংকটি কোনো তাৎপর্য থাকলো না এমত অবস্থায় আপনার দেওয়া আগের লিংকটি 404 ERROR দেখাতে পারে।

আপনি ভাবছেন একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগ লোডিং টাইম মানুষকে বেশিই বিরক্ত করে তাহলে এটা ভুল 404 ERROR বা ডেড লিংকএর থেকেও বেশিই ইউসার এক্সপিরিয়েন্স খারাপ করে থাকে অডিয়েন্স দের।

যখনি ব্লগে অনেক ডেড লিংক থাকবে সেটা কিন্তু আপনার OVER ALL এসইও ওপর প্রভাব ফেলতে পারে এবং সার্চ ইঞ্জিন সঙ্গে অডিয়েন্স দুজন কেই খারাপ অভিজ্ঞতা প্রদান করেন।

কিন্তু ইন্টারনেটে এখনো অনেক ডেড লিংক আছে বা তৈরি হচ্ছে তাই চেষ্টা করুন প্লাগিন এর মাধ্যমে 404 ERROR বা ডেড লিংক গুলিকে আপনার হোম পেজের সঙ্গে রিডাইরেক্ট করেদিন এবং সার্চ ইঞ্জিন কে আপনার ব্লগ খারাপ ভাবে দেখা থেকে বিরত থাকুন। 



৪.সার্চ ইঞ্জিন কে জানান কোনটি নকল [কপি-পেস্ট] আর কোনটি আসল কনটেন্ট।

কপি পেস্ট কনটেন্ট বা নকল কনটেন্ট আর আসল কনটেন্ট এটা জন্য ইউসার দের কোনো সমস্যা পড়তে হয় না কিন্তু সমস্যা তৈরি করে সার্চ ইঞ্জিন বটকে তাদের কনফিউস করে দেয় কোনটি আসল কনটেন্ট আর কোনটি নকল কনটেন্ট।

আর এখানেই সমস্যা হল আপনার পোস্ট রেঙ্ক করতে পারতো গুগলের প্রথম পজিশনে কিন্তু সার্চ ইঞ্জিন জানেনা নকল আর আসল কনটেন্ট তাই যেই দুটি পেজ আলাদা আলাদা ব্লগ থেকে রেঙ্ক করছে একই কনটেন্ট এর জন্য তাদের রেঙ্ক করানো হয় সর্ব শেষে।

আপনি ব্যাপারটা বোঝার আগেই দেখলেন আপনার ভালো রেঙ্কিং পেজটি নিজে থেকে রেঙ্ক ডাউন হয়ে যাচ্ছে তার মানে বুজতে হবে কিছু সমস্যা আছে আপনার লেখা কনটেন্টটির এটার কাননশিয়াল ইউআরএল[Canonical URL] বলে থাকে।

এবার আসা যাক এই সমস্যার সমাধান গুলির দিকে এটার জন্য এই কনটেন্টটি পড়তে পারেন এখানে আরো ভালো করে বর্ণনা করা আছে কাননশিয়াল ইউআরএল কি ?


৫.ব্লগ বা ওয়েবসাইট সিকিউরিটি নজর রাখা।

টেকনিক্যালি ফিট একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগ তার অভ্যন্তরীণ সিকিউরিটি বা ভিতরের একটি শক্ত পরিকাঠামো নিয়েই ধরা হয়।

আপনি যে হোস্টিং ব্যাবহার করছেন সেটাকি HTTPS [SSL CIRTIFICATE] যুক্ত আছে যদি না থাকে তাহলে চেষ্টা করুন ক্লাউডফ্লেয়ার যুক্ত করার কারণ যখন প্রশ্ন আসে ব্লগ সিকিউরিটি তখন এটার পেছনেই থাকে রেঙ্কিং ফ্যাক্টর আর এখানেই যদি আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইট মজবুত না হয় গুগল আপনাকে কোনো দিন রেঙ্ক আপ করবে না।

গুগলের বেসিক ভাবে দেখেন বা চান একটি ব্লগ তার ইউসার বা অডিয়েন্সের ডাটা তথ্য মজবুত করুক তাই আপনি কি কি সেফটি মেজর নিচ্ছেন তা প্রাইভেসী পলিসিতে নোটিশ করাতে পারেন।

আপনি নিজেই চেক করতে পারবেন কোনো ওয়েবসাইট HTTPS অন আছে কি ব্রাউসারের ঠিক বাম দিকের উপরে একটি HTTPS লক গ্রীন সিগন্যাল আসবে।

আর আপনি যদি গুগল ব্লগস্পট ব্যাবহার করেন তাহলে সিকিউরিটি কথা চিন্তা করতেই হবে না কারণ গুগল যেখান সিকিউরিটি সেখানা সঙ্গে গুগল ব্লগস্পট তাদের ব্লগে একটি করে ফ্রি SSL সার্টিফিকেট দিয়ে থাকেন।



৬.সাইটম্যাপ আপলোড করা।

সাইটম্যাপ একধরণের ছবি যেটা আমি আপনি বুজতে না পারলেও সার্চ ইঞ্জিন ঠিকই বুজতে পারে এবং সেই মতো কাজ করে আর যারা নতুন ব্লগারা আছেন এখানেই ভুলটা করে থাকেন।

তারা সহজে সাইটম্যাপ আপডেট করেন না তাই তাদের পোস্ট রেঙ্ক করতে চায়না এবং আপনি যদি চান আপনার মূল্যবান কনটেন্ট রেঙ্ক করুক তাই সার্চ কনসোল গিয়ে সাইটম্যাপ আপলোড করুন

একটি সাইটম্যাপর মধ্যে যেমন আপনার কনটেন্ট আপডেট থাকে তেমনি আরো অন্য এলিমেন্টস থাকে এটার মধ্যেই অনেক সময় সাইটম্যাপ দরকার হয়না পেজ রেঙ্ক করানোর জন্য যদি আপনি ভালো করে ইন্টারনাল লিংক করেন




৭.AMP [Accelerated Mobile Pages] ব্যবহার করণ। 

AMP আপনি নামটা নাও শুনে থাকতে পারেন কারণ এটা গুগলের একটি নতুন সংস্করণ যেটার প্রধান কনসেপ্ট মোবাইল খুব দ্রুত একটি  পেজ কে লোড করতে সহজ করে

আপনি ভাবছেন এটা আপনাকে কিভাবে সাহায্য করবে তাহলে বলি এখন সব থেকে বেশিই মানুষ মোবাইলের মাধ্যমে ইন্টারনেট ব্যাবহার করে থাকে তাই কোনো ব্লগ মোবাইল লোড টাইম খুব বেশি হয়ে থাকে তাহলে এটার মাধ্যমে ওই ব্লগ বা ওয়েবসাইটের লোড স্পিড খুব কমিয়ে আনা যায়

এটা সাধারণত একটি ওয়েবসাইটের পুরো HTML স্ট্রাকচার কে নরমাল HTML এ পরিণত করে দেয় যেটার জন্য ওয়েবসাইট লোডিং টাইম কয়েক মিলি সেকেন্ড আর মাধমে হয় যায়।

আপনি যখনি AMP পেজ ব্যবহার করা শুরু করবেন তখনি আপনার ব্লগের দুটি রূপ গুগলের সার্চ ইঞ্জিনে সেভ হয়ে যাই এবং পরে ইউসার অনুযায়ী সেগুলি সার্ভ করা হয়

কিন্তু একটা খারাপ দিক হচ্ছে যদি আপনি AMP ইনস্টল করেন তাহলে আপনার ওয়েবসাইটে বা ব্লগে দেখানো এড্স কিন্তু নাও খুব তারা তারই লোড নিতে পারে তাই আপনার আয় কমতে পারে



৮.সঠিক ব্রেডকামপ্স [Breadcrum] এর ব্যবহার।

ব্রেডকাম্প আপনি ব্যাপারটি জানেন না কিন্তু জিনিসতা সম্পর্কে ভালো অবগত আছেন ভাবছেন কি হুম এটাও একটা রেঙ্কিং ফ্যাক্টর নিচের ছবিটি দেখুন।


এবার বুজতে পারছেন এটা সাধারণত একটা ওয়েবসাইট বা ব্লগের উপরের দিকে থাকে যেটা সহজে একটি ইউসার কে নেভিগেট করে থাকে আপনার এই ব্লগ টি কোন পেজ থেকে লিংক করা আছে।

আবার এটার সুবিধা হচ্ছে এটা  সার্চ ইঞ্জিনকে সহজে বুজতে করে আপনার বেসিক স্ট্রাকচার এবং বিভিন্ন রিসার্চ এটা বলা হয়েছে ব্রেডকামস থাকলে সার্চ ইঞ্জিন রেঙ্কিং সহজ করে থাকে।

Load comments