সহজে একটি সেরা আর্টিকেল লেখার নিয়ম।(কনটেন্ট রাইটিং টিপস)- Content Writing Tips In Bangla.


সহজে একটি সেরা আর্টিকেল লেখার নিয়ম।(কনটেন্ট রাইটিং টিপস)- Content Writing Tips In Bangla.
কনটেন্ট রাইটিং টিপস।




সহজে একটি সেরা আর্টিকেল লেখার নিয়ম।(কনটেন্ট রাইটিং টিপস)- Content Writing Tips In Bangla.

আমি অনেক ব্লগ পোস্ট পড়েছি এবং ভবিষতেও পড়বো কিন্তু কিছু ব্লগ আছে যেখান ব্লগ পোস্ট বা কনটেন্ট রাইটিং বা আর্টিকেল লেখার নিয়ম জাস্ট কিছু উন্নত লেভেলের।


যদি আপনি প্রথম একটা বা দুটো লাইন পড়তে শুরু করেন তাহলে আপনাকে এটা বাধ্য করবে পুরো ব্লগ পোস্টটি পড়ার জন্য কিন্তু কি এমন জিনিস যেটা তাদের আর আমাদের আলাদা করে এবং সত্যি একটি প্রভাব সৃষ্টি করে আপনার বা রিডারদের মনে পুরো ব্লগ পোস্টটি পড়ার জন্য তাদের রাইটিং স্টাইল বা নলেজ সেই বিষয় বস্তুটির উপর যেখানে তিনি লিখছেন।


যদি আপনি কনটেন্ট রাইটিং জাস্ট একটি লেখা মনে করে যেখানে আপনি যেমন খুশি লিখলেন কিন্তু কোনো কিছু ঠিক ভাবে অরগানাইজ করলেন না তাহলে আপনার অডিয়েন্স সেখানে কনটেন্ট পড়বেন কিন্তু কোনো মানসিক ভাবে তৃপ্তি গ্রহন হবে না তাই আমি আপনাকে জানাবো একটি ভালো সহজে একটি সেরা আর্টিকেল লেখার নিয়ম (কনটেন্ট রাইটিং টিপস)- Content Writing Tips In Bangla.





কোন বিষয়গুলি একটি ব্লগ পোস্ট তৈরিতে দরকার ? - Content Writing Tips In Bangla.


কনটেন্ট রাইটিং শুধু একটি ওয়ার্ডের সংমিশ্রণ নয় বা রিসার্চের কীওয়ার্ডটির ব্যাবহার করে কনটেন্ট লেখা নয় এখানে অনেক কিছু ফ্যাক্টর বা এলিমেন্টস আছে যেগুলি ইনফ্লুয়েন্স করে আপনার ব্লগ পোস্টি কতটা ভালো বা খারাপ


আবার অনেক সময় এটাও হয় বাস্তবে আপনি একজন ভালো ব্লগার কিন্তু ভালো কনটেন্ট রাইটার নাও হতে পারে , আপনি আপনার কনটেন্ট আউটসোর্সিং [Outsourcing] করেন বা অন্য রাইটার দিয়ে আপনার ব্লগের কনটেন্ট লেখান তাহলে আপনাকে বলা চলে ভালো ব্লগার কিন্তু ভালো কনটেন্ট রাইটার না



একটা উদাহরণদি যেমন আপনি একটি ভালো আর্টিকেল তৈরি করেছেন সেখান আপনার কনটেন্ট টির জন্য আপনি পূর্ণমাত্রায় চেষ্টা করেছেন কীওয়ার্ড রিসার্চ করার প্ৰত্যেকটি পয়েন্টস ডিটেইল্ড ভাবে লিখেছেন সমস্ত ইনফরমেশন একজোট করেছেন এবং তাতে সমৃদ্ধ করেছেন এবং ব্লগ পোস্টি পাবলিশ করেছেন আপনার ব্লগে।



কিন্তু ভুল গুলি কি করলেন আপনি পোষ্টিটির প্রারাগ্রাফ বিশাল বড়ো করে লিখেছেন তাতে একজন ইউসার আপনার বড়ো কনটেন্ট লেখা দেখেই পড়তে ভয় পাবেন আরও ভুল যেমন কোনো আকর্ষণীয় ছবির ব্যবহার করেননি তাছাড়া কোনো সোশ্যাল মিডিয়া বাটন নেই যদি কোনো ইউসার আপনার পোষ্টিটি শেয়ার করতে চান তাহলে তাহলে তারা সেটা করতে পারবেন না।


আপনাকে ব্লগ পোস্ট লেখার সময় যে জিনিস গুলি মনে রাখতে হবে।


কতো সহজে একজন ইউসার আপনার পোস্টি পড়তে পারবেন ?

বাস্তবে আপনার ব্লগ পোস্টি সোজাসুজি একটি ইউসারের প্রশ্নের উত্তর দিতে সক্ষম কি ?

পোস্টি টির মধ্যে চোখে লাগার মতো বিষয়-বস্তুর ব্যাবহার করেছেন কি ?

কিভাবে এই পোস্টি আপনার ব্লগকে সাহায্য করবে আরো ট্রাফিক আনার জন ?




নিচের ট্রিপস গুলি চেষ্টা করুন আপনার ব্লগে কনটেন্ট লেখার সময়ব্যাবহার করার। সহজে একটি সেরা আর্টিকেল লেখার নিয়ম।(কনটেন্ট রাইটিং টিপস)



একজন ভালো রাইটার হিসাবে কনটেন্ট রাইটিং করা কিন্তু একটি কঠিন কাজ কিন্তু ততটা কঠিন না যতটা বাস্তবে মানুষ ভুল ভাবে বুঝে থাকেন সঠিক প্ৰক্যাটিস এবং গাইডেন্স সহজে আপনাকে একটি কনটেন্ট রাইটার গড়ে তুলতে পারে। 


১.একটি সঠিক আর্টিকেল টপিক। [Content Writing Tips In Bangla.]


একটি সঠিক ব্লগ পোস্ট জন্ম নেয় একটি সঠিক আর্টিকেলের টপিকের উপর এটা খুব গুরুত্ব পূর্ণ কোনো ধরণের আর্টিকেল লিখবেন তা আগে যাচাই করা।


এটার জন্য প্রয়োজন কম্পেটিটর এনালিসিস কোন রকমের পোস্ট আপনার নিশের মধ্যে খুব পপুলার এবং পাবলিশ করার পর পর ভালো মানের ট্র্রফিক পেতে পারেন


আমি আগে একটি পোস্ট লিখে ছিলাম কিভাবে কম্পেটিটর এনালিসিস করতে হয়।


তাছাড়া আপনি buzzsumo  বা semrush নামক টুলের মাধ্যমে টপিক সিলেকশন করতে পারেন বা যাচাই করতে পারেন কোন আর্টিকেল প্রচুর ট্রাফিক পাচ্ছে।


 

২. প্রাথমিক রিসার্চ করুন। [সহজে একটি সেরা আর্টিকেল লেখার নিয়ম।(কনটেন্ট রাইটিং টিপস)]


প্রাথমিক রিসার্চ বলতে অনেকেই ভুল ভাবেন এবং কীওয়ার্ড রিসার্চ করতে শুরু করে দেন কিন্তু এখানে প্রাথমিক রিসার্চ বলতে আপনার প্রয়োজন গুগলের প্রথম পেজের কম পক্ষে ৫ টি পোস্ট চেক করা।


কিন্তু কি চেক করবেন তাদের দুর্বল জায়গা গুলি কি কি তারা ভুল করেছেন তাদের পোস্টের মধ্যে আপনি সেই গুলি যুক্ত করে আপনার পোস্ট রেডি করবেন।


ধরুন কনটেন্ট লিখছেন কিন্তু কোনো সাধারণ রিসার্চ ছাড়াই সেখানে আপনি অনেক কিছু মিস করে যেতে পারেন যেমন আপনার কম্পেটিটর ৫টি অউটবাউন্ড লিংক দিয়েছেন যদি আপনি ৭ টি দেন তাহলে আপনি একটু রেঙ্ক বেশিই আগে করবেন।


আবার আপনার কম্পেটিটর প্রধান কীওয়ার্ডটি ছবির অলটেক্সটে দিতে ভুলেগেছেন বা ব্লগের মেটা ডেস্ক্রিপ্টনে বা লিংকে দিতে ভুলে গেছেন যদি আপনি এই ভুল গুলি শুধরে নিয়ে সঠিক জায়গায় কীওয়ার্ড প্লেস করেন তাহলে আপনি নিজেই সঠিক জায়গায় রেঙ্ক করতে পারবেন



৩. ভালো মানের একটি আউটলাইন রেডি করুন।


যখন কোনো কনটেন্ট লেখার জন্য প্রস্তুত হচ্ছেন চেষ্টা করুন সেটা সম্পূর্ণ করার যখন আপনি কম্পেটিটর এনালিসিস করছেন।


কারণ,নিশ্চিত আপনার কম্পেটিটর ভালো করে কনটেন্ট লিখছেন এবং স্ট্রাকচার করেছেন বলেই তার কনটেন্ট সঠিক জায়গায় রেঙ্ক করছে তাই যখন এগুলি এনালিসিস করছেন একটি আউটলাইন রেডি করে নিন কোন জায়গায়  কোন পয়েন্টস আনবেন আবার কোন জায়গায় আপনি ভাইটাল টপিকস যুক্ত করবেন ইত্যাদি।


কোথায় আউটলাইন বানিয়ে রাখবেন বা কোথায় বানাবেন গুগল ডক বা নিজের মাইক্রোসফট অফিস ওয়ার্ডে কিন্তু প্রধান উদ্যেশ্য থাকবে আপনার ব্লগের স্ট্রাকচার যথা ৫ গুন্ ভালো হওয়া উচিত আপনার কম্পেটিটরের থেকে।



৪.পোস্ট লেখা শুরু করুন।

যখন আপনার কীওয়ার্ড রিসার্চ,কম্পেটিটর এনালিসিস , প্রাথমিক রিসার্চ, এবং ব্লগের আউটলাইন সম্পূর্ণ করেছেন এখন আপনার দরকার ব্লগ পোস্টি জন্য আরো ভালো করে জ্ঞান আহরণ করা এবং পোস্টি লিখতে শুরু করে দেয়া।


ভাবছেন কোথায় লিখবেন তাহলে বলছি যদি আপনি ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করেন সেখানের ড্যাশবোর্ড বা ব্লগারের ড্যাশবোর্ডে লিখতে পারেন কিন্তু কখনোই কপি পেস্ট করার চেষ্টা করবেন না।




৫.শুরুটি করুন চমক প্রদভাবে। 

একটি ব্লগের শুরুটাই কিন্তু একজন শ্রোতা বা অডিয়েন্সকে বাধ্য করেন বিস্তারিত আপনার পোস্টটি পড়ার জন্য আর এখানেই যদি আপনি ঠিক ভাবে কাজটি সম্পূর্ণ করতে না পারেন তাহলে একজন শ্রোতা আশা ভঙ্গ হয়ে পানির পোস্টি নাও পড়তে পারেন।  


গুরুটি এমন ভাবে করুন যাকে এক কোথায় বলে আপনার অডিয়েন্সকে হুক [Hook] করে নেয়া তাহলে তাদের সহজেই আপনি পুরো পোস্টি পড়াতে সক্ষম হবেন এবং তারা বোরিং ফীল করবেন না। 


কিন্তু শুরুটি কিভাবে করবেন যাতে রিডার পুরো পোস্টি না পড়ে ব্যাক না করে চলে যায় এটার জন্য দরকার সাধরণ কিছু টেকনিক যাকে এক কোথায় বলে স্লিপারি [slippery] টেকনিক। 


কিন্তু এটা কিভাবে এপলাই করবেন স্লিপারি টেকনিকটি বা পিচ্ছিল টেকনিক টি প্রথমেই জানি এটা কেমন ভাবে একজন ইউসারকে বাধ্য করে আপনার পোস্টিটি পড়ার জন্য আপনি পোস্টি শুরুর আগেই একজন ইউসার যেটা চাইছেন সেটাই যদি দেন তাহলে তারা আর আপনার পোস্টটি সম্পূর্ণ পড়ার আগেই প্রধান অংশটি পরে ব্যাক করবেন তাহলে।


শুরু তেই একজন ইউসার যেটা চাইছেন সেটার ৪০% সমাধান দিন এবং তার কিছুটা পরেই ২০% সমাধান দিন তার পরে আবার ১০% দিন চেষ্টা করুন আবার ১৫% দেবার এবং সর্ব শেষ ১৫% সমাধান দিন তাহলে আপনি সহজে ১০০% দিতে সক্ষম হবেন।



৬.নিজের ভাষায় লিখুন। 


নিজের ভাষায় কনটেন্ট রাইটিং করলে  অনেক কিছু সুবিধা আছে এগুলি পরে বলছি তারও আগে জানাই নিজের ভাষায় লিখলে অডিয়েন্স গঠনের জন্য আপনার বেশিই প্রচেষ্টা করতে হয় না কারণ সব সময় আপনি বল;বলার থেকে যদি তুমি বলে থাকি তাতে যেমন আমি বেশিই স্বাচ্ছন্দ অনুভব করি আমার বা তোমার অডিয়েন্স সেটাই অনুভব করেন। 


এমন ভাবে লিখুন যেমন পড়তে গেলে মনে হয়ে থাকে আমি আর তুমিতে আপনার কনটেন্টটি সীমাবদ্ধ থাকে এবং বাইরে থেকে দেখলে বা পড়লে মনে হয় এটা দুটি ব্যাক্তির মধ্যে কনভার্সেশন বা কথোপকথন চলছে। 


এখনো বেনিফিট হচ্ছে যখনি আপনি তুমি ব্যাবহার করবেন নিজের ভাষায় কনটেন্ট রাইটিং এর মধ্যে তখন আপনার রিডার ভাববেন শুধু একজন বা আপনার সাথে কথা বলছেন। 



৭.সঠিক জায়গায় সঠিক এলিমেন্টের ব্যবহার।


সঠিক এলিমেন্টের ব্যবহার বলতে আপনি ভাবছেন ও রকমের এলিমেন্টের ব্যাবহার করবেন এবং এটার জন্য বেনিফিট বা সুবিধাতা কি ?


আসলে অনেকেই আছেন যারা আপনার বড়ো আকারের লং পোস্ট পড়তে চায়না তাই তারা একবার শুধু চোখ বুলিয়ে নেন কোন জায়গায় কি আছে এবং চেষ্টা করেন ভাইটাল টপিক গুলি খুঁজে বার করে সেগুলি পড়ার আর এখানেই প্রয়োজন সঠিক এলিমেন্টের ব্যবহার করার।


কারণ যখন কোনো ইউসার আপনার ব্লগে আসে কোনো পোস্টের মধ্যে কিছু পয়েন্ট খোঁজার চেষ্টা করছেন সেই পয়েন্ট গুলি সহজে খুঁজে পায় তাই সঠিক এলিমেন্টস দিয়ে সেই গুলি মার্ক করে দিন।


সঠিক ট্যাগের ব্যাবহার করা যেমন H১ ট্যাগ সবার প্রথমেই রাখা আবার পয়েন্ট করলে H২ বা H৩ ট্যাগের ব্যাবহার করা।


বুলেট পয়েন্টের ব্যাবহার করুন আবার যেসব জায়গায় প্রয়োজন আন্ডারলাইন করুন সঙ্গে বিভিন্ন চিহ্ন ব্যাবহার করুন বোঝার সুবিধার জন্য।


যখনি কনটেন্ট রাইটিং করছেন চেষ্টা করুন প্যারাগ্রাফ ছোটো করে লেখার এটার জন্য যখন কোনো মানুষ আপনার ব্লগ পোস্ট পড়বেন তারা বিরক্ত বোধ করবেন না ধরুন ৮ লাইনের একটি প্যারাগ্রাফ লিখছেন চেষ্টা করুন সেটাকে ভেঙে ৩ থেকে ৪ লাইনের মধ্যে লেখার



8.সঠিক ফিচার ইমেজ বা ছবির ব্যবহার।

ব্লগের ফিচার ইমেজ বা ছবির ব্যবহার কিন্তু একটি ব্লগের ব্যাক বোন আপনি বিশ্বাস করেন বা নাই করেন কিন্তু বাস্তবে এটাই খুব সত্যি কথা।


একটি ইউসার যখন আপনার ব্লগ ল্যান্ড করেন সে প্রথমে দেখেন আপনা ফিচার ইমেজ টি এবং তার পর আপনার শুরুর কিছু টেক্সট তাই এখানেই যদি আপনি চোখে লাগার মতো ছবি না ব্যবহার করেন তাহলে কিভাবে পসিটিভ রেসপন্স আসবে অডিয়েন্সের থেকে


যদি আপনি ভালো মানের ছবি না পান ব্লগে ব্যবহার করার জন্য তাহলে অনেক কিছু প্লাটফ্রম আছে যেমন CANVA, SHUTTERSTOCK বা FREEPIK আবার PIXABAY ইত্যাদি।




৯.সঠিক এসইও ব্যাবহার।

শুধু মাত্র ব্লগ পোস্ট পাবলিশ করলেই যেমন ট্রাফিক আসে এ এটা আমিও জানি আর আপনিও জানেন তাই এটার জন্য দরকার সঠিক এসইও করা আর যদি এটাই না করেন তাহলে আপনি প্রচুর সুযোগ মিস করছেন ট্রাফিক না পাবার জন্য।


যদি আপনি ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করেন তাহলে অনেক এসইও টুল আছে যেমন YOAST বা RANKMATH আছে যেগুলি ব্যবহার করে আপনি আপনার পোস্ট রেঙ্ক করাতে পারবেন সহজে।


আর যদি আপনি ব্লগস্পট ব্যবহার করেন তাহলে আপনাকে ম্যানুয়ালি এসইও করতে হবে যেটা একটি কঠিন হলেও যারা ব্লগস্পটএ এসইও করার অভিজ্ঞতা আছে তারা কিন্তু সহজে তাদের পোস্ট রেঙ্ক করতে পারবেন


সর্ব শেষ একটি প্রধান কীওয়ার্ড নিন যেটার উপর ভর করে আপনার কনটেন্টটি লিখুন এবং এই প্রধান কীওয়ার্ডটি প্রধান জায়গায় ব্যাবহার করুন যেমন আর্টিকেলের শুরুতেই, লিংকের মধ্যে, পোস্টের মেটা ডেস্ক্রিপ্টশনে, প্রত্যেকটি ট্যাগের মধ্যে ,ছবির অলটেক্সটের মধ্যে



১০.সঠিক [C-T-A] বাটানেট ব্যবহার।

যদি আপনি না জানেন [C-T-A] বা কল টু অ্যাকশন বাটান কি তাহলে বলি কল টু অ্যাকশন বাটানে একপ্রকারের কিছু কাজ ছেড়ে আসেন আপনার অডিয়েন্সের জন্য নির্দিষ্ট কিছু কাজ করে জন্য হতে পারে লাইক করা, শেয়ার করা,কমেন্ট করা, কোনো কিছু কেনা বা কোনো জায়গায় SIGNUP করা ইত্যাদি।


কিন্তু যারা এফিলিয়াটে মার্কেটিং করছেন তাদের জন্য এটার গুরুত্ব অন্য রকমের তুলনায় যারা এডসেন্স ব্যবহার করেন তাদের ব্লগে কারণ এফিলিয়াটে মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে আপনার সমস্ত আয় উৎপন্ন হয় এই প্রদ্ধতি ব্যবহার করে মানে একটি প্রোডাক্ট এর গুন্ গুলি লিখলেন এবং যে ক্রয় করার বাটন টি দিলেন সেটাই একটি কল-অ্যাকশন-বাটন বলা হয়


আপনি নিশ্চিত ভাবে কখনোই সফল হতে পারবেন না যদি না আপনি সঠিক কল টু অ্যাকশন বাটন দিতে পারেন সঠিক জায়গায় কারণ আপনার অডিয়েন্স আসবে আর যাবে কোনো কিছু না করেই।



১১.ইউসার এনগেজমেন্ট বাড়ানোর জন্য সঠিক ভিজ্যুয়ালের ব্যবহার।

সঠিক ভিজ্যুয়াল বলতে যেকোনো রকমের ইমেজ ডায়াগ্রাম বা ফ্রেম ইমেজ ব্যবহার করতে পারেন যেটা আপনার নিঃসাধ ব্লগ পোস্টে কিন্তু সাধ ফিরিইয়ে আন্তে পারে


অনেক সময় আপনি এমন কিছু বস্তু আছে যেগুলি ওয়ার্ড বা শব্দে বর্ণনা করতে সক্ষম নন কিন্তু ভিজ্যুয়াল ইমেজের মাধ্যমে সহজে সেগুলি বুঝিয়ে দিতে পারবেন।


তাছাড়াও আপনি টেক্সটের একঘেয়েমি থেকে বেরিয়ে আস্তে পারবেন যদি আকর্ষণীয় ভিজ্যুয়াল ছবি ব্যবহার করতে পারেন এবং অডিয়েন্স সহজে আপনার পোস্টি মনে রাখতে সক্ষম হবেন

Load comments