অনলাইনে আয় ২০২০: সহজে অনলাইনে আয় করার উপায় সমূহ।-[Earn Money Online In Bangla]

অনলাইনে আয় ২০২০: সহজে অনলাইনে আয় করার উপায় সমূহ।-[Earn Money Online In Bangla]
অনলাইনে আয় ২০২০

অনলাইনে আয় ২০২০: সহজে অনলাইনে আয় করার উপায় সমূহ।-[Earn Money Online In Bangla]

আমি নিশ্চিত আপনিও জানতে চাইছেন বা শিখতে চাইছেন অনলাইনে আয় করার উপায় গুলি তাই আপনি এখানে আসে উপস্থিত হয়ে চেন তাহলে নিশ্চিত একটি সঠিক জায়গায় আসে উপস্থিত হয়েচেন।


যদি আপনি বাস্তবে সৎ উপায় দেখেন অনলাইনে আয় করার তাহলে আমি বলবো আমার কাছে উপায় আছে কিন্তু যদি আপনি দ্রুত অনলাইনে আয়ের কথা বলেন তাহলে আমি দুঃখিত আমার এই রকম উপায় জানা নেই।


যদি আমি এখানে এসে ভাবেন ম্যাজিকালি পয়সা ইনকামের উপায় সমূহ তাহলেও আপনি ভুল জায়গায় চলে এসেছেন তবে একটা জিনিস আপনি ইন্টারনেটে যারা সঠিক প্রচেষ্টা দান করেছেন তারা কিন্তু কোনো দিন খালি হাতে ফিরে যাননি তাই এবার আপনার টাইম সঠিক প্রচেষ্টা দান করা যদি আপনি অনলাইনে আয় করতে চান



আপনি হতে পারেন একজন স্টুডেন্ট বা হাউস ওয়াইফ বা রিটায়ার্ড কর্মী তাই অবসর সময়ে, কাজের ফাঁকে, লেখা পড়ার ফাঁকে ঘরে বসে কিছু ইনকাম করে নিতে চাইছেন তাহলে নিশ্চিত সম্ভব যেখান আপনাকে সময়/Time আপনি দৈনিক ২-৩ ঘন্টা দিতে পারেন।



আপনি যদি নজর দেন তাহলে আপনি দেখবেন সারাদিন অন্ততঃ পক্ষে ২ থেকে ৩ ঘন্টা সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট আপনি সময় দেন যদি সেই সময় ডাইভার্ট করে কিছু কাজ করার জন্য দেন তাও আবার অনলাইনে কিছু আয় করার জন্য সেটা কিন্তু মন্দ হবে না।



আমি নিচে যেসমস্ত উপায় গুলি বলতে চলেছি সেগুলি কিন্তু খুবই বিশ্বাস যোগ্য সঙ্গে পৃথিবীর সমস্ত মানুষ যারা অনলাইনে আয় করার কথা ভাবেন তাদেরই এগুলি উদ্ভাবন বলতে পারেন






⭐কিছু নজর দেবার বিষয়-বস্তু ।

🔘 দ্রুত উপায়ে অনলাইনে পয়সা আয় করার কোনো মাধ্যম হয় না, যদি হয়ে থাকে তবে সহজেই আমরা যাকে বলে থাকি জালিয়াতি বা ক্রাইম, এগুলির থেকে দূরে থাকুন


🔘 যদি আপনি দ্রুত উপায়ে পয়সা পেতে চান এটার জন্য শুধু একটি উপায় আছে যাকে আমরা বলে থাকি পার্সোনাল লোন। 
অনলাইনে আয় ২০২০: সহজে অনলাইনে আয় করার উপায় সমূহ।-[Earn Money Online In Bangla]
পার্সোনাল লোন.




সহজে অনলাইনে আয় করার উপায় সমূহ।-[Earn Money Online In Bangla]


যদি আপনি সত্যি অনলাইনে আয় করতে চাইছেন এবং সেই সঙ্গে এটাকে আপনার বিসনেস বানাতে চাচ্ছেন তাহলে এটা আপনার জন্য সুবর্ণ একটি সুযোগ কারণ যেভাবে ইন্টারনেট ব্যবহার কারীর সংখ্যা বাড়ছে এবং ভবিষতে বাড়বে তাতে মানুষ অনলাইনে আরো নির্ভরসিল হবে



অনেক মানুষই আছেন যারা ইন্টারনেটের জন্য এবং ইন্টারনেট ব্যবহার করে আজ প্রচুর টাকা ইনকাম করছেন তাই আর কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক।






1.ইউটিউব থেকে আয়।[সহজে অনলাইনে আয় করার উপায় সমূহ]


আপনি নিজে ইউটিউব নামটি জানেন এবং এটাতে ভিডিও পর্যন্ত দেখেন কিন্তু কোনো দিন ভেবেছেন এটা থেকে বা এটা ব্যবহার করে অনলাইনে ইনকাম করা তাহলে জানুন মানুষ এটিকে ব্যবহার করে আজ লক্ষ থেকে কোটি টাকা ইনকাম করছেন।


ইউটিউবে ভিডিও তৈরি কিভাবে করবেন নিশ্চিত ভাবছেন তাহলে আপনার ফোনই যথেষ্ট যেখান একটি ভালো মানের ভিডিও শুট ও এডিট করতে পারবেন এবং আপলোড দিতে পারবেন যদি ভিডিও এডিটিং এর কথায় আসেন তাহলে অনেক মোবাইলে ফ্রি সফ্টওয়ার আছে যেখান ভিডিও এডিটিং সম্পূন করতে পারবেন


এবার আসা প্রধান কথায় দুই প্রকৃতির লোক আছে যারা ইউটিউবে মানুষকে মনোরঞ্জন দেন প্রথম যারা হাস্যকর ভিডিও তৈরি করেন আর দৃতীয় যারা একটি নিশ বেসড হেল্পফুল ভিডিও তৈরি করে থাকেন একটি নির্দিষ্ট বিষয় নজরে রেখে , এবং তাদের এক্সপিরিয়েন্স থেকে ভিডিওর মধ্যে দিয়ে মানুষকে সাহায্য করতে থাকেন।


আরো পড়ুন :








২.ব্লগিং করে আয়।[Earn Money Online In Bangla]


আপনি নিজে লেখালেখি করে পাবলিশ করার মাধ্যমে পয়সা ইনকাম করতে পারেবেন যেখানে আপনাকে কোনো পয়সা খরচ করতে হবে না



যদি আপনি লেখালেখি করতে ভালো বাসেন বা কোনো একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর আপনার নলেজ আছে তাহলে আপনি একটি ব্লগ সেটআপ করতে পারেন কিন্তু কিভাবে ব্লগ সেটআপ করবেন আর কোথায় করবেন তাহলে গুগল ব্লগস্পট নামক প্লাটফ্রম আছে যেখানে আপনি নিজের ব্লগ সেটআপ করতে পারেন।




আরো ভালো হয় যদি আপনি একটি কাস্টম টপ লেভেল ডোমেইন ক্রয় করেন যেমন। .com, .in, .net .info .tech .bd ইত্যাদি তাহলে আপনার ব্লগ রেঙ্ক করতে সুবিধা হয় এবং ব্লগে এডসেন্স পেতে পয়সা ইনকামের আরো সুবিধা হয়




কিভাবে কাস্টম ডোমেইন যুক্ত করবেন তাহলে এই পোস্টি পড়ুন এখানে রাশিদ ভাই একটি ডিটেল গাইড শেয়ার করেছেন এবং ভালো ভাবে বুঝিছেন।



আপনি ভাবছেন ভাবছেন কনটেন্ট রাইটিং করা এবং ব্লগ রাইটিং করা দুটি কি একই তাহলে ঠিকই ধরেছেন কনটেন্ট রাইটিং করা হয়ে থাকে প্রধানত আপনার ক্লায়েন্টের জন্য কোনো প্রজেক্ট আপনি পেলে তখন যেখানে ব্লগ রাইটিং করা হয়ে থাকে আপনার নিজের ব্লগের লেখার চাহিদা মেটানোর জন্য। 

আরো পড়ুন :








৩.কনটেন্ট রাইটিং করে। [লেখক হিসাবে]

যদি নিজে লেখালেখি পছন্দ করেন কিন্তু নিজের ব্লগ শুরু করতে ইচ্ছুক নন তাহেল আপনি নিজে কনটেন্ট রাইটার হিসাবে অন্যকে আপনার লেখা কনটেন্ট বা সার্ভিস দিতে শুরু করুন এবং অনলাইনে আয় করুন।



আজ অনলাইনে অনেক ক্লায়েন্ট অর্থাৎফুলটাইম ব্লগার বা ইন্টারনেট মার্কেটের পেয়ে যাবেন যারা তাদের অনলাইন ভেন্চাররের জন্য কনটেন্ট রাইটার খুঁজে থাকেন আর আপনার লেখা কনটেন্ট যদি খুবই উন্নত মানের হয়ে থাকে তাহলে আপনি তাদের ব্লগের জন্য ফুলটাইম কনটেন্ট রাইটার হিসাবে নিয়োগ হতে পারেন বা ওয়ান টাইম কনটেন্ট রাইটার



তাছাড়াও আপনি আপনার কনটেন্ট লেখা যদি একমাত্র প্যাশন হয়ে থাকে তাহলে অনেক ওয়েবসাইট আছে যারা আপনার লেখা আর্টিকেলের ভিত্তিতে আপনাকে পয়সা পে করেন এই আর্টিকেলটি পড়ুন তাহলে বুজতে পারবেন




৪.এফিলিয়াটে মার্কেটিং করে। [অন্যের জিনিস বিক্রি করে।]


এফিলিয়াটে মার্কেটিং করে আপনি একটি ভালো মানের ইনকাম জেনারেট করতে পারবেন যেরকম আপনি শপ বা দোকানে ইনকাম জেনারেট করা হয় থাকে।



হতে পারে আপনি এফিলিয়াটে মার্কেটিং সম্পর্কে জানেন না এবং কিভাবে এফিলিয়াটে মার্কেটিং করতে হয় জানেন না কিন্তু আপনি ফিলিপিকার্ট বা আমাজন নামটা নিশ্চিত শুনেছেন কিন্তু তাদের এফিলিয়াটে মার্কেটিং সম্পর্কে জানেন না, সেখান থেকে প্রোডাক্ট আপনি সেল করতে পারেন যার বিনিময়ে আপনি ভালো মানের ইনকাম উৎপন্ন করতে পারবেন



কিন্তু অনেকেই বলবেন এফিলিয়াটে মার্কেটিং একটি উপায় ব্লগ থেকে পয়সা ইনকামের তাহলে এটা একটি overhype ? এফিলিয়াটে মার্কেটিং শুধু ব্লোগ্গিং বা ইউটিউবিং এর সঙ্গে বেস্ট বা বেস্ট মেচ নয় তাছাড়াও যেসব সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সর থাকেন কিন্তু তারাও এফিলিয়াটে মার্কেটিং করেন।





৫.এডসেন্স থেকে ইনকাম করতে পারবেন।


এডসেন্স যারা ইউটিউবিং বা ব্লোগ্গিং করছেন তারা নিশ্চিত এটার নাম শুনেছেন একটি বিশস্ত মাধ্যম ব্লগে বা ইউটুবে এডস দেখানোর জন্য


এডসেন্স যেটার মালিকানা গুগলের হলেও এডসেন্স একটি সতন্ত মাধ্যম এডস দেখানোর জন্য যদি আপনি YouTube বা ব্লগে কোয়ালিটি বা কোয়ান্টিটি অনুযায়ী মান সমৃদ্ধ কনটেন্ট থাকে তাহলে আপনি এডসেন্সের অনুমোদন পেতে পারেন এবং অনলাইনে পয়সা আয় করতে পারেন।


এডসেন্স শুধু আপনি নন এখন হাজার থেকে কয়েক লক্ষ মানুষের একটি মাত্র আয়ের মাধ্যম যেখান আপনি নিশ্চিত ১০০ থেকে ২০০ ডলার ইনকাম করতে পারেন যদি আপনার ব্লগে ২০ থেকে ৩০ টি কনটেন্ট থাকে।


এডসেন্সের মতোই অনেক এডস নেটওয়ার্ক আছে কিন্তু এডসেন্সর এডস গুলি খুবই কম্প্যাক্ট এবং দেখতে অনেকটাই প্রফেশনাল তাই আপনি এটা দিয়ে অনলাইনে আয় করতে পছন্দ করবেন।




৬.ফ্রীলাসিং করে।

আপনি কি ভাবছেন ফ্রীলাসিং করে অনলাইনে আয় করা কি সম্ভব তাহলে নিশ্চিত এটা সম্ভব এবং সমগ্র পৃথিবীর মধ্যে এই ফ্রীলেন্সইং আর চাহিদা দৈনিক উদ্ধমুখী তাছাড়াও আপনার যদি কিছু স্পেশাল কাজ যেমন গ্র্রফিক্স ডিজাইন, বা লোগো ডিজাইন, ফটো এডিটিং বা ভিড়িও এডিটিং বা ডাটা এন্ট্রি ভালো মানের দক্ষ হন তাহলে আপনি সহজে অনলাইনে  আয় করতে পারবেন।


ফ্রেলেসিং কাজ প্রধানত দুই রকম ভাবে পাওয়া যায় আজ প্রথমত কিছু সাইট ফাইভার বা ফ্রীলেনসিং আপনার প্রোফাইল বানিয়ে সেখানে আপনি আপনার কাজের স্যাম্পল দেখাতে পারেন এবং দৃতীয়ত আপনি যদি ভালো কাজ জানেন সঙ্গে  ভালো মানের নেটওয়ার্কিং করতে জানেন অন্য সব ইন্টারনেট মার্কেটেরদের সঙ্গে তাহালে আপনি আরো সহজে কাজ পেতে পারেন।


ফ্রীলেনসিং কাজ কিন্তু খুবই সহজ করতে পারেন অনলাইন আয় করার জন্য এবং সময় প্রয়োজন ২ থেকে ৩ ঘন্টা যাকে আমরা  থাকি ওয়ার্ক ফ্রম হোম যেখানে আপনি অন্যের কাজ হাতে নেন এবং একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আপনি তাদের কাজ গুলি করে ডেলিভেরি করেন।




৭.সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং এর ব্যবহার করে।


সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং আমি বা আপানি সবাই ব্যবহার করে থাকি বিশেষত ফেইসবুক বা টুইটার কিন্তু এগুলির ব্যবহার করে কোনো দিন অনলাইনে আয়ের কথা আমি আপনি ভাবিনা কিন্তু এগুলির ব্যবহার করে ইনকাম করাও সহজ।


আপনি জানেন না অনেক ফেইসবুক বা টুইটার বা ইন্সট্রাগ্রাম পেজ আছে যারা ২০,০০০ থেকে ৩০,০০০ হাজার টাকা চার্জ করেন কোনো কোম্পানীকে প্রমোশন করানোর জন্য তাদের পেজে।


কিন্তু এখানে সব থেকে প্রাসঙ্গিক যেটা আপনার ফ্যান বা ফলোয়ার্স যদি আপনার পেজের লাইক বা রিচ খুব বেশিই হয় তাহলে আমি নিশ্চিত আপনি বেশিই পয়সা চার্জ করতে সহজেই সক্ষম হবেন।




৮.একজন কন্সালটেন্ট হিসাবে।

কন্সালটেন্ট নামটি শুনলেই একটু কিন্তু বোধ করেন এবং ভাবতে শুরু করেন তাহলে টিচিং করতে হবেন ,না যেকোনো  আপনাকে একটি বিষয়ে দক্ষ হতে হবে নির্দিষ্টি একটি ফিল্ডর।


কিন্তু কতটা দক্ষ হতে হবে ? যতটা প্রয়োজন একটি নতুন ব্যাক্তিকে শেখাতে সেই ফিল্ডর আপনাকে কোনো মাস্টার বা পিএইচডি ডিগ্রী দরকার নেই কোনো অনলাইনে কিছু শেখানোর জন্য যেটা প্রয়োজন প্রাক্টিক্যাল সহজ লোভ্য শেখানোর স্টাইল আর আপনি এটা দিতে সক্ষম সেটাকেও কনসাল্টেন্ট বলা যেতে পারেন এবং এভাবে আপনি অনলাইনে আয় করতে পারবেন।


আপনি খুব ভালো কনটেন্ট রাইটিং করতে পারেন, তাহলে যারা নতুন কনটেন্ট রাইটিং করতে চাইছেন তাদের আপনি কনসাল্টেন্ট দিতে পারেন বা আপনি ভালো এসইও করতে পারেন ব্লগে বা ওয়েবসাইটে তাহলে আপনি আপনার ওয়েবসাইট একটি কোর্স যুক্ত করতে পারেন যেটা একরকমের কনসাল্টেন্ট করারই সমান এবং কিছুটা পয়সা ইয়ার্ন করতে পারেন।


আর যদি আপনি খবুই দক্ষ এবং এক্সপিরিয়েন্স হন তাহলে আপনি আপনার মতো করে চার্জ করতে পারেন এবং আমি অনেকেই জানি যারা এক্সপিরিয়েন্স সঙ্গে দক্ষ বিভিন্ন অনলাইনে মার্কেটিং করেন তারা কনসাল্টেন্ট দেবার জন্য $৩০০ থেকে $৪০০ পর্যন্ত চার্জ করেন।




৯.ওয়েবসাইট ফ্লিপিং [Website Flipping] করে।


যদি আপনি অনলাইনে আয় করতে চান তাহলে ওয়েবসাইট ফ্লিপিং কিন্তু খুবই সহজকরতে পারেন ব্লগ বেচা বা কেনার মাধ্যমে, যেখান আপনাকে শুধু একটি সাইট বানিয়ে রেডি করতে হবে এবং সময়ের সঙ্গে আপনাকে আপডেট করতে হবে কিভাবে করবেন ?


ওয়েবসাইট ফ্লিপিং একরকমের ওয়েবসাইট কেনা বেচা করা যদি আপনি ২ গুন্ ইনভেস্ট করেন একটি সাইট বা ব্লগকে ডেভোলপ করার জন্য তাহলে আপনি ১০ গুন্ চার্জ করতে পারেন আয় করার জন্য।


যিনি এই সাইট বা ব্লগ টি কিনবেন তাকে এটা আলাদা করে সময় ব্যায় করতে হবে না একটি নতুন সাইট বা ব্লগ ডেভলোপ করার জন্য সঙ্গে এটা আগে থেকেই আয়ের অনুকুল করতে হবে যিনি ক্রেতা তিনি সমস্ত দিক বিবেচনা করেই কিনবেন এবং আয় করার শুরু করবেন তবেই আপনি ভালো মানের দাম পাবেন।






১০.ডোমেইন[Domain  Broker] কেনা বেচা করে।


ডোমেইন ব্রোকার বা [DOMAIN BROKER] যেটার বাংলা অর্থ দালালি হলেও এটা সব থেকে একটি সহজ উপায় আমি মনে করি অনলাইনে আয় করার


এটার কোর কনসেপ্ট হচ্ছে আপনি অনেক মূল্যবান ডোমেইন কিনে রাখবেন যেগুলি বিভিন্ন ডোমেইন রেজিস্ট্রেশন সাইট থেকে বা ডোমেইন নিলামে কোম্পানি থেকে এবং একটি মাল্টি ওয়ার্ডপ্রেস প্যাক নিয়ে সেখানে যুক্ত করে রাখুন যেটার লেন্ডিং পেজ শুধু একটি লেখা দেখাবে আপনি এই ডোমেইনটি বিক্রি করতে চাচ্ছেন।


এই আর্টিকেলটি পড়লেই আপনি বুজতে পারবেন আপনি একটি ডোমেইনের জন্য কত চার্জ করতে পারেন।
Load comments