১১ টি সাংঘাতিক ভুল নতুন ব্লগারা করে থাকেন।– Blogging mistakes in bangla.



১১ টি সাংঘাতিক ভুল নতুন ব্লগারা করে থাকেন।
Blogging Mistakes In Bangla.


১১ টি সাংঘাতিক ভুল নতুন ব্লগারা করে থাকেন।– Blogging mistakes in bangla. আপনি এই ব্লোগ্গিং শুরু করে চেন তাহলে নিশ্চিত কিছু কিছু না ভুল অবসম্ভবী করেছেন তাহলে দেখুন নিচের ভুল গুলি একটিও আপনার সঙ্গে মিলছে কি যদি মেলে তাহলে চেষ্টা করুন তৎক্ষণাৎ ঠিক করে নেবার।


আমি জানি আপনি কিছু ভুল করেছেন এটা সাধারণ সমস্ত নতুন বা কখনো পুরানো ব্লগারদের জন্য এবং বাস্তবে আমিও এই ভুল গুলি করতাম কিন্তু আমি এগুলি কাটিয়ে উঠার চেষ্টা করছি।


কিন্তু তবে একটা কথা ভুল কিন্তু ভুল সেটা ছোট বা বড়ো এবং এটার দায়ীত্ব কিন্তু আপনারই সেই ভুল গুলিকে সংশোধনঃ করার।

যদি আপনি এই পোস্ট টি সমস্ত টা পড়েন আসা করছি আপনি নিজে থেকেই ভুল গুলো বুজতে পেরে চেষ্টা করবেন এগুলি ঠিক করার।



১১ টি সাংঘাতিক ভুল নতুন ব্লগারা করে থাকেন।– Blogging mistakes in bangla.






এই আর্টিকেলটি পড়ার সুবিধা গুলি।

আপনি জানতে পারবেন প্রত্যেকটি ভুলের সমাধান।
নতুন ব্লগারা যে ভুল গুলি করে থাকেন সেগুলি থেকে আপনি ফ্রি থাকবেন।





১.কপি পেস্ট কনটেন্ট। [১১ টি সাংঘাতিক ভুল নতুন ব্লগারা করে থাকেন।]


ব্লোগ্গিং ক্যারিয়েরা সব থেকে বড়ো ভুল করেন যারা নতুন ব্লোগ্গিং শুরু করেছেন কপি ও পেস্ট করে নেন অন্যের কনটেন্ট সেটা যে কোনো রকমের কনটেন্ট হতে পারে যেমন - ছবি , ভিডিও , পিডিএফ , ফাইল ইত্যাদি কিন্তু নতুন ব্লগাররা ভুলে যান সেই একই কনটেন্ট আগেই থেকেই রেঙ্ক করছে গুগলে তাই তাদের কনটেন্ট কোনোদিন রেঙ্ক করবেই না

এবং যখনি আপনি কনটেন্ট কপি করতে শুরু করে পেস্ট করবেন সেটা PLAGIARISM মধ্যে চলে আসে যেটা গুগল কখনোই পছন্দ করে না যেটার জন্য আপনার সাইট কে পেনাল্টি পর্যন্ত করতে পারে।

ব্লোগ্গিং করার নেশায় অন্যের কনটেন্ট তার সম্মতি না নিয়ে বা তাকে ক্রেডিট না দিয়ে আপনার ব্লগে পাবলিশ করা ,মানে একটা অপরাধ এটা তাই করবেন না।

অনেকেই আবার মনে করেন কনটেন্ট লেখা খুব কষ্ট কর তাই কপি করে একটু মোডিফিকেশন করে পাবলিশ করে কিন্তু এটা কখনোই করবেন না কিন্তু আপনি অন্যের কনটেন্ট পড়ে আইডিয়া নিয়ে আপনার মতো করে বানিয়ে লিখতে পারেন।

যখনই আপনি নিজের মতো করে কনটেন্ট লিখবেন আপনি কনফিডেন্ট অনুভব করবেন।



২.ফ্রি ডোমেইন ব্যবহার।[ Blogging mistakes in bangla.]

ঠিকই ভাবছেন ফ্রি ডোমেইনের ব্যবহার কিন্তু খুব সংঘাতিক এবং সব থেকে বড়ো ভুল গুলির মধ্যে একটি ২০১৬ তে আমি যখন প্রথম ব্লোগ্গিং শুরু করেছিলাম তখন এই ফ্র্রি ডোমেইন দিয়ে

যখন আপনি ফ্রি ডোমেইন ব্যবহার করছেন তখন দেখবেন আপনি রেঙ্ক করতে সক্ষম হচ্ছেন না কোনো না ডোমেইন ফ্রি ডোমেইন কে খুব বেশিই গুরুত্ব দেয় না কারণ এটার একসেস থাকে আপনার ডোমেইন প্রোভাইডারের কাছে তাই তারা চাইযে যেকোনো সময় আপনার কনটেন্ট এবং সমস্ত প্রচেষ্টা ব্যার্থ হতে পারে।

আরো একটি খারাপ দিক হচ্ছে ফ্রি ডোমেইন ব্যবহার করার আপনি কোনো দিন এডসেন্স এর অনুমোদন পাবেন না কিন্তু আপনি এত কষ্ট করে কনটেন্ট লিখছেন এডসেন্স এর জন্যই তাই ফ্রি ডোমেইন ত্যাগ করে চেষ্টা করুন পেইড ডোমেইন নেবার।



৩.লেখার গতি-প্রকৃতি।

লেখার গতি প্রকৃতি যদি ঠিক না করেন আপনি তাহলে আপনার ব্লোগ্গিং ক্যরিয়ার বড়ো ভুলের সম্মুখীন হতে পারেন কারণ যখন আপনার একটি নির্দিষ্ট অডিয়েন্স বেশ তৈরি হয়ে যাবে এবং যদি আপনি তাদের সমস্যার সমাধান ঠিক সময় মতো না করতে পারেন তাহলে এটা আপনার জন্য বড়ো লস।

এমন টা কখনোই করবেন না একটি পোস্ট আজ লিখলেন আবার ১ সপ্তাহ পরে একটি পোস্ট লিখছেন আবার এক মাস পরে একটি করে পোস্ট লিখছেন কখনো আবার প্রত্যেক মাসে প্রচুর পোস্ট লিখছেন নির্দিস্ট একটি নিয়ম ফললো করুন পোস্ট করার জন্য, কখনোই এডসেন্স এপলাই করার পর দৈনিক পোস্ট করবেন না আগে যেমন নিয়ম ফেললো করেছেন তেমনি নিয়ম মনে চলুন।

আমিও এটা ফেস করেছি শুরুতে যখন আমি প্রচুর চেষ্টা করেও কিছু সুফল পাচ্ছি না আমি ভাবতাম ব্লোগ্গিং করা বন্ধ করে দেবও কিন্তু করিনি এখন এটা একটা আমার অভ্যাস হয়ে গেছে একটি করে কনটেন্ট লেখা প্রত্যেক দুই দিন অন্তর।

চেষ্টা করবেন দৈনিক ,সাপ্তাহিক বা মাসিক প্রত্যেক ১৫ দিন অন্তর চেষ্টা করুন আপনার ব্লগ আপটুডেট রাখার চেষ্টা করুন।





৪.টপ লেভেল ডোমেইন ইনভেস্ট করেন না।


টপ লেভেল ডোমেইন যে যেগুলি প্রত্যেক ব্লগাররা চান সঙ্গে সার্চ ইঞ্জিন ও এডসেন্সও পছন্দ করেন করুন এটার ভ্যালু খুব বেশিই হয়।

গুগল নব এডসেন্স কখনো এটা না বললেও এটা আমার অভিজ্ঞতা কখনোই ডট ব্লগস্পট বা ডট ওয়ার্ডপ্রেস বা অন্য সাব ডোমেইন এ কাজ করবেন না।

এবাৰ আসা যাক কোন ধরণের  ডোমেইন আপনার কেনা উচিত আমি বলবো  .COM বা .IN .INFO  .NET .BD ইত্যাদি ডোমেইনে ইনভেস্ট করুন কারণ এগুলি প্রত্যেক টির মার্কেটে একটি সুনাম আছে।

কোথা থেকে ডোমেইন কিনবেন তাহলে বলি GO-DADDY বা NAMECHAEP এই দুটি সার্ভিস আমি সব থেকে বেশিই পছন্দ করে থাকি।




৫.খালি লিখেন শেয়ার করেন কম।


আপনিও কি এই ভুল টি করছেন তাহলে জানাই এখন প্রচুর ব্লগ বাড়ছে তাই লেখার থেকেও বেশিই এগুলিকে শেয়ার করতে হবে যদি আপনার লেখা বা আপনার সমাধান নাই কেউ জানতে পারলো তাহলে এই লেখার কিছুও ভ্যালু নেই।

তাহলে তথ্য টা শুনুন ১৭০ কোটি ওয়েবসাইটের মধ্যে ৬০ কোটি ব্লগস এখন এই মুহূর্তে একটিভ আছে বিভিন্ন ভাষার মধ্যে এবং ৭৮ মিলিয়ন দৈনিক ব্লগ পোস্ট পাবলিশ হয় তাহলে বুজতে পারছেন সংখ্যাটা কতো এবং প্রত্যেক বছর এভারেজ ২০০ কোটি ব্লগ পোস্ট পাবলিশ করা হয়ে থাকে।

এবার বলা যাক আপনি তাহলে কিছুটা অনুভব করতে পারছেন শুধু লেখার পর লেখা চলতেই থাকলে আপনি যে জায়গা থেকে শুরু করেছেন সেই জায়গায় তেই ফায়ার আসবেন।

কিন্তু এখন কি করবেন ৮০/২০ নিয়ম ফলও করুন কিন্তু কিভাবে যদি আপনি ২০% সময় দিয়ে থাকেন কনটেন্ট তৈরি করার জন্য তাহলে ৮০% সময় কনসিডার করুন এগুলিকে প্রমোট করার জন্য এবং এটাই আমিও করে থাকি কিন্তু aggressively না।



⭐NOTE  যখনই কনটেন্ট লিখবেন এবং শেয়ার বা প্রমোট করার কথা চিন্তা করবেন তখনই আপনার উচিত লিংক শর্টনার জাতীয় কিছু টুলস ব্যবহার করা কারণ যদি FURTHER আপনার ব্লগ লিংক কোনো সোশ্যাল সাইট থেকে ব্লক করে দেয়া হয় তাহলে আপনি আর এটাকে আনব্লক করতে পারবেন না বা এটা খুব কষ্টকর।





৬.ফ্রি হোস্টিং ব্যবহার করা।

আমি বলবো সব থেকে বড়ো ভুল গুলির মধ্যে একটি এবং যদি আপনি ভেবে থাকেন একটি ফ্রি হোস্টিং ব্যবহার করে আপনার ক্যরিয়ার গ্রও করবেন তাহলে লিখে নিন সেটা আপনি করতে পারবেন না।

যদি আপনি ব্লগস্পট এ আপনার ব্লগ শুরু করতেন তাহলে আমি আপনাকে এনকারেজ করতাম কিন্তু ফ্রি হোস্টিং নেয়া মানে নিজের পায়ে নিজেই কুড়ুল মারা সমান।

একটি ফ্রি হোস্টিং নিলে সেখান আপনার ব্লগ কন্ট্রোল পুরোটাই তাদের উপর থাকে আপনি যদি একটু মিস্টেক করেন কোম্পানি যে কোনো সময় আপনার ব্লগ ব্যান্ড করে দিতে পারে।

অনেক সময় আবার আপনার ব্লগে দেখবেন হোস্টিং কোম্পানি এর এডভার্টাইসমেন্ট আসছে এবং সব থেকে বড়ো বিষয় আপনি এডসেন্সের অনুমোদন নিতে পারবেন না।




৭.সাইটকে সার্চ কনসোলে BLOG জমা না দেওয়া।


শুধু ব্লগ সেটআপ করেছেন এবং লেখা শুরু এটাই বাস্তব না এর বাইরে অনেক কিছু বিষয় আছে যেগুলি আপনাকে ঠিক করে করতে হবে তবেই আপনি সার্চ ইঞ্জিন থেকে ট্র্রফিক নিতে পারবেন না হলে না।

আপনি যদি নতুন ব্লগার হন  SURE আপনি এটা এখন করতেই পারেন নি তাহলে বলি আপনাকে প্রথম আপনার ব্লগ সার্চ কনসোল গিয়ে এন্ট্রি করাতে হবে এবং সেই সঙ্গেই আপনাকে সাইটম্যাপ আপডেট করতে হবে তখনই আপনার ব্লগ ইন্টারনেটে আছে বলে গুগল জানতে পারবেন।

কিন্তু কিভাবে করবেন তাহলে এই ভিডিও টি দেখুন তাহলে বুজতে পারবেন।



৮.ব্যাকলিংক তৈরিতে ব্যাস্ত থাকা।


ব্যাকলিংক তৈরি করাটা খুবই গুরুত্ব পূর্ণ কাজ যদি আপনার লং টার্ম প্লানিং থাকে কিন্তু এটাই প্রধান না একটি ব্লগের মধ্যে।

 নতুন ব্লগাররা যে ভুল গুলি করেন তারা বোকা মতো ব্যাকলিংক তৈরি করার পিছনে পরে থাকে কন্টেন্ট তৈরি বন্ধ করে দিয়ে এবং তারা এটা বিশ্বাসও করেন একটি পোস্ট রেঙ্ক করাতে গেলে DO FOLLOW ব্যাকলিংক প্রয়োজন কথাটা কিছু টা সত্য হলেও , কিন্তু বাস্তবে যতটা আপনি ভাবছেন ততো টা দরকার লাগে না।

আপনিও হতে পারে এখনো এটার পেছনে পরে আছেন অনেকেই ১০ থেকে ১৫ টি পোস্ট লেখার পর ব্যাকলিংক তৈরি করা শুরু করে দেন তাদের জন্য বলছি আপনি এটা করতে পারেন যদি আপনি ৪০ থেকে ৬০ টি পোস্ট থাকে এবং যদি আপনি এগুলির মধ্যে একটিও ব্যাকলিংক বানাতে পারেন তাহলে এগুলি ইন্টারনাল লিঙ্কিং করে এটার লিংক জুস্ আপনি সমগ্র ব্লগে ছড়িয়ে দিতে পারবেন যেটাকে লিংক ভেলোসিটি বলেও থাকে।

👉 আমার আইডিয়া :-
আপনি নিজেই ব্যাকলিংক তৈরি করতে পারবেন শুরু একটি মন্ত্র মনে রাখুন যখনই আপনি কোনো পোস্ট লিখছেন আপনার বাছাই করা কীওয়ার্ডটির উপর সেটিই কে একবার  সার্চ করুন গুগলে এবং প্রথম পেজ টিকে ইগনোর করে দৃতীয় আসে প্রাসঙ্গিক পোস্ট গুলিকে লিংক করুন এবং একটি টিপস যখনই তাদের লিংক করছেন তাদের CONTACT করুন এবং জানান আপনি তাদের লিংক করে ছেন আশা করছি পরবর্তীতে তারাও আপনার ব্লগে লিংক ব্যাক করবেন।



৯.ON PAGE SEO- ঠিক করে না করা।


অনপেজ এসইও ঠিক ভাবে না করেই আপনি নজর রাখছেন তাহলে আপনার ব্লগ ভাবছেন রেঙ্ক করবে সেটা কখনোই সম্ভব নয়।

যেটা আপনি নিজে থেকেই করতে পারবেন সেটা হলো আপনি আপনার ব্লগের অনপেজ এসইও কন্ট্রোল করতে পারবেন কোনো এসইও টুলস বা প্লাগিন ছাড়া কিন্তু জানতে হবে অন পেজ এসইও কোনো দরকারি কারণ গুগল যতক্ষণ আপনার ব্লগ থেকে সিগন্যাল গ্রহণ করছেন ততো ক্ষণ আপনাকে পারমিট দেবে না রেঙ্ক করানোর।

তাই ঠিক করে টাইটেলে লিখুন H১ ট্যাগের ব্যাবহার একবারই করুন সঙ্গে প্রধান কীওয়ার্ডটি ১০০০ কীওয়ার্ডএ ২ বার ব্যাবহার করুন এবং সমস্ত ভাইটাল জায়গা গুলিতে প্রধান কীওয়ার্ডটি দিন যেমন H২ ,H৩ ,H৪ ,ডেসক্রিপশন, লিংক, ছবির অলটেক্সট মধ্যে দিন এবং চেষ্টা করুন কনটেন্ট স্ট্রাকচার ঠিক করে করার।




 ১০.খারাপ ব্লগ ডিজাইন।


খারাপ ব্লগের ডিজাইন ,আপনার ব্লগ এটার জন্যই কোনো এডভ্যান্টেজ পাচ্ছেনা OVER TO আপনার কম্পেটিটরের উপর SERP [ SEARCH ENGINE RANK PAGE ] মধ্যে কারণ যতই আপনি ভালো কনটেন্ট লিখেননা কোনো আপনার অডিয়েন্স বা ইউসার সেটা ডিস্ট্রাক্ট হয় কোনো না কোনো কারণে।

যেমন আপনার ফুটার মেনু যদি হেডারে যুক্ত করেন বা ব্লগের ব্যাকগ্রাউন্ড কালার্স কালো বা লাল রাখেন বা সঠিক ট্যাগ বা পয়েন্ট বুলেট পয়েন্ট না ব্যবহার করেন কোনো মানুষই চাইবে না আপনার ব্লগ পড়তে তাই এগুলি কে এড়িয়ে চলুন।

এবং যখনি আপনার ব্লগ মানুষ এড়িয়ে যাবে তখনি আপনার বাউন্স রেট বেড়ে যাবে তাহলে গুগল বুজতে পারবে আপনার ব্লগের ইউসার এক্সপিরিয়েন্স খুব খারাপ এবং ইউসার এক্সপিরিয়েন্স ও ব্লগ ডিজাইন একটি রেঙ্কিং ফ্যাক্টর তাই আপনার সাইট বা ব্লগ ওই পজিশনে থাকার যোগ্য নয় এবং আপনার সাইট ওই পজিশন হারাতে পারে।

এবার আসা যাক কোন রকমের থিম বা টেম্পলেট ব্যবহার করবেন যেমন যদি আপনি ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করেন তাহলে বলবো যেসব পপুলার টেম্পলেট আছে সেগগুলি ট্রাই করতে পারে  দূর আমি জানি এগুলি খুব আপডেটেড সঙ্গে আপনার ব্লগ সেফ থাকবে হ্যাকিং থেকে।

কখনই আপনি NULLED থিম বা টেম্পলেট ব্যবহার করবেন না আপনার ব্লগে থার্ড পার্টি সাইট থেকে ডাউনলোড করে সব সময় অফিসিয়াল সাইট এবং ওয়ার্ডপ্রেস এর প্লাগিন বা থিম সেকশন থেকে ইন্স্টল্ করে পআপনার ব্লগে ব্যবহার করবেন।

আর যদি আপনি ব্লগস্পট ব্যবহার করেন তাহলে রেপুটেড সাইট থেকে টেম্পলেট নিন ব্যবহারের জন্য এবং চেষ্টা করুন পেইড ব্লগস্পট থিম নেবার কারণ ব্লগস্পট টেমপ্লেটে দাম খুবই কম তুলনায় ওয়ার্ডপ্রেসের থেকে


১১.শুধু এডসেন্স আর এফিলিয়াটে ইনকামের চিন্তা।


এটাও অনেক বড়ো কারণ যদি আপনি এটাকে প্রথমে ভুল ভাবে দেখেন পরে ঠিক এই জায়গায় তেই ৭০% ব্লগার DISCOURAGE হয়ে যান।

প্রথমেই আমিও ভাবতাম ইনকামের কথা ভাবতাম কিন্তু এখন সেটা আর নেই এখন ব্লোগ্গিং করি মজা পাবার জন্য এবং আপনিও যতক্ষণ না এটা করতে পারছেন আপনিও এই ফাঁদে আস্তে পারেন কখন আপনার আপনার এডসেন্স অনুমোদন পাবে বা যদি আপনি এফিলিয়াটে মার্কেটিং করেন খালি দেখছেন কত সেল ডেইলি জেনারেট হচ্ছে।

কিন্তু সম্পূর্ণ ব্লোগ্গিং অন্য প্রসেসে কাজ করে তুমি বলবে কিভাবে ? কিন্তু এটাই সত্য তোমার দরকার একটি অডিয়েন্স বা DIE HARD FANS BASE এবং যখনই আপনি এটা তৈরি করে ফেলবেন আপনার ব্লোগ্গিং গ্রোথ আপনিও ধরে রাখতে পারবেন না তাই চেষ্টা করুন শুধু কোয়ালিটিফুল কনটেন্ট লেখার।

১১ টি সাংঘাতিক ভুল নতুন ব্লগারা করে থাকেন।– Blogging mistakes in bangla.আপনি এই ব্লোগ্গিং শুরু করে চেন তাহলে নিশ্চিত কিছু কিছু না ভুল অবসম্ভবী করেছেন তাহলে দেখুন নিচের ভুল গুলি কি কি ?

Load comments