সহজে গুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায় সমূহ ? Adsense Approval Tips in Bangla.


সহজে গুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায়



সহজে গুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায় গুলি আজ আমি আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করবো তার আগে জানবো গুগল এডসেন্স কোনো এত পপুলার। গুগল একটি আলফাবেট কম্পনে এবং এই ইন্টারনেট জগতে তারা সমস্ত রকমের ফ্রি প্রোডাক্ট দান করে চলেছেন মানব জাতির জন্য তারই মধ্যে এডসেন্স একটি অন্যতম প্রোডাক্ট বলতে পারেন তাই মানুষ গুগল কে এত বিশ্বাস করে থাকেন।

আবার আসা যাক গুগল এডসেন্স কোনো এত বিশস্ত তুলনায় অন্য সব মনিটাইজ নেটওয়ার্ক গুলিও থেকে কারণ এখনো পর্যন্ত ১ বিলিয়নের উপর মানুষকে গুগলের এই পরিষেবা সার্ভিস দিয়া আসছে এবং কোনো চিট বা চুরি বা সঠিক সময়ে পয়সা না দেওয়া কখনই এই নেটওয়ার্কটির সঙ্গে এই রকমের রেকর্ড যুক্ত নেই।

কিন্তু একটি জিনিস সহজে গুগল এডসেন্স পাওয়া আপনার ব্লগের জন্য খুব একটি কষ্ট কর তাই আপনি কোনো জিনিস গুলি মনে রাখবেন এডসেন্স এপলাই করার আগে এবং বিগত কিছু বছর গুগল কোন জিনিস গুলি প্রধানত ফেললো করো থাকেন সেগুলি আমরা জানবো।একটি

এডসেন্স পলিসি এবং রুলস এখন সব কালের মধ্যে সব থেকে কঠিন কারণ প্রচুর মানুষ গুগলের পলিসি না মানায় বেশি মানুষ এডসেন্স রিজেক্টর পর রিজেক্ট হন

-:সহজে গুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায়[Adsense Approval Tips in Bangla]:-


✅ভালো মানের ওয়েবসাইট ডিজাইন সহজে গুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায়

প্রথমেই যেই জিনিস টি ভুল করেন ভুল ওয়েবসাইট ডিজাইন  যেটা না ওয়েবসাইট আসা মানুষের পছন্দ না গুগল এডসেন্স ভেরিফাই টিমের পছন্দ তারই মধ্যে অন্যতম ভুল রং ব্যবহার ভুল ভাল জায়গায় বিভিন্ন উইজেট ব্যাবহার যেটা কখনোই ভালো নয়।

অনেক সময় কোনো ওয়েবসাইট বা ব্লগে কোনো ভিসিটর্স আসলে কোনো পড়ার জন্য এবং হঠাৎ কোনো ওইজেট বা popup বাক্স আসলে রিডার্স এমনি বিরক্ত হবেন এবং আপনার ব্লগ সে ছাড়তে পারেন যেটা আপনার বাউন্স রেট বাড়াবে যা সহজেই অনুমান করা যাই আপনার সাইট কোয়ালিটি।




✅ভালো মাপরে কনটেন্ট পরিকাঠমো।[Adsense Approval Tips in Bangla]

দৃতীয় তথা অন্যতম কারণ ও বটে যেটাই ৭০% ব্লগারস হার মানেন কারণ তারা জানেন না কিভাবে একটি কনটেন্ট লিখতে হয় দেখবেন একটি কনটেন্ট লেখার সময় কোনো জায়গায় ছাড় না দিয়ে কনটেন্ট লিখে যান যেটা এডসেন্সের পাওয়ার জন্য সমস্যা হতে পারে।

তাই লেখার আগে আমি করতাম একটি শিট নিয়ে কোথায় কি লিখবো কোথায় ছবি দেবো বা কোথায় কোন পয়েন্টস দেবো তা আমি ঠিক করে নিতাম।

যার ফল স্বরূপ আপনি খুব কম সময় একটি ভালো মানের কনটেন্ট লিখতে পারতাম সঙ্গেও বিরক্ত বোধ আস্ত না কারণ আমার আগেই ঠিক করা থাকতো কোথায় কি লিখবো যেটা পড়তোও কোনো সমস্যা হতো না।


✅কনটেন্ট ভালো ব্যাকগ্রাউন্ড ব্যাবহার।

এটা অনেকেই জানেন না বা ইগনোর করেছেন কিন্তু জিনিস তা আসলে খুব ভাইটাল যত তা একটি টপ লেভেল ডোমাইন ব্যবহার করা।

কনটেন্ট পড়ার সময় যদি আপনার ব্লগে ব্যাকগ্রউন্ডস সঠিক না থাকে তাহলে সেটি কষ্ট কর হয় যেমন আমার ব্লগের ব্যাকগ্রউন্ডস যদি সাদা না হয়ে কালো রাখলে আপনার পড়ার অসুবিধা হতো তাই এটি সব সময় সাদা রাখার চেষ্টা করবেন।
 
আমি অনেক সময় অনেক ব্লগ ভিসিট করা থাকি এবং তাদের অনেকরই ব্লগের টেক্সট আর রং লাল বা সবুজ আবার ব্যাকগ্রউন্ডস হলুদ এগুলি একটি উজারস কে ডিস্ট্রাক্ট করে আপনার কনটেন্ট পড়ার জন্য।


✅ব্লগে সঠিক ন্যাভিগেশন ব্যবহার।

ন্যাভিগেশন আর ব্যবহার ঠিক রাকুন বা ঠিক জায়গায় ঠিক লিংক করুন যেটা একটি ইউসার কে সঠিক জায়গা দেখায় যেমন উদাহরণ আপনার মেনু টি বদলে অন্য কিছু সেট করলেন কিন্তু নাম দিলেন তাহলে যেটি একটি ইউসার কে ভুল পথে চালনা করছে তাই এই সব থেকে বিরত থাকুন।

অনেক সময় কিছ কনটেন্ট ভালো লাগলে আমরা কমেন্টস করতে চাই বা কখনো কোনো ব্লগের লেখকএর সঙ্গে আমরা যোগ যোগ করতে চাই কিন্তু অনেক সাইট এই সব গুলি ঠিক করে নেভিগেট করতেই পারেন না তাই এগুলি ন্যাভিগেশন ঠিক করে ব্যাবহার করুন।


✅ভালো মানের কনটেন্ট কোলাইটি।

(content is king) এটা আমি সর্বদা বলে থাকি কিন্তু নিউবি ব্লগরা এটিকে লঘু করে দেকেন তাই তারা এডসেন্সের এপঃপ্রভাল পান না সহজে একটি কনটেন্ট লেখার জন আপনি যে কোনো ভালো সাইট থেকে রিসার্চ করতে পারেন তার পর আপনি লিখতে পারেন।

পুওর বা থিন বা লেস কনটেন্ট থাকলে আপনি এডসেন্সের এপ্প্রুভল পাবার কথা ভুলে যান করুন এডসেন্স এগুলি পছন্দ করেন না।

চেষ্টা করুন আপনার মতো কনটেন্ট লেখার তাহলেই আপনি এডসেন্সের অপঃপ্রভাল পেতে পারেন এবং কপি পেস্ট কনটেন্ট করি করা কনটেন্ট কখনোই আপলোড করবেন না আপনার ব্লগে তাহলে এটা আপনার ব্লগকে কখনোই এডসেন্স এপঃপ্রভাল এনে দিতে পারবে না।

একটি কনন্টেন্ট লিখলে চেষ্টা করুন সর্ব মোট্ ৬০০-৮০০ ওয়ার্ডের মধ্যে লেখার যেগুলি সিইও ক্ষেত্রেও ভালো হয় এবং এডসেন্স পাবার ক্ষেত্রেও ভালো হয়।  


✅ভালো মানের ট্রাফিক।

এটি আমার পার্সোনাল মতামত যখনি আপনি চেষ্টা করবেন এডসেন্স অপ্প্রভলা নেবার তখনি ব্লগে ডেইলি ট্র্রফিক ১০০ হয় তার আগে আপনি এডসেন্সের পাওয়া যাবে না কারণ আর আগে আমার ব্লগে কম সংখক ট্রাফিক হবার কারণে আমার এডসেন্স অনেক বার রিজেক্ট হয় তাই এই জিনিস টি সব সময় মনে রাখবেন। 

ALSO READ: 
আলী এক্সপ্রেসে ড্রপ শিপিং বিজনেস গাইড: ইনকাম $1000 প্রত্যেক মাসে।

✅ইল্লিগাল কনটেন্ট তৈরি থেকে বিরত থাকুন।

ইলিগ্যাল কনটেন্ট যেমন ড্রাগস্ বা গানস বা এমন কিছু যেগুলি গুগলের পলিসি ভায়োলেশন করছে তাহলে ভুলে যান আপনার এডসেন্স অপঃপ্রভাল পাওয়ার।

এডসেন্স এমন একটি মনিটাইজ যেটা সব সময় trustworthy ছিল এবং এখনো আছে এডসেন্স কখনোই চাই যে না যে তার এই বিশ্বাস যোগ্যতা বা রেপুটেশন টা নষ্ট হয়ে যাক তাই তারা কখনোই অপ্প্রভ করবে না সেই সমস্ত নিচ গুলি যেগুলি যেগুলি তাদের পলিসি ভায়োলেশন করছে।

যারা নতুন ব্লগার তারা চাই এমন সব নিচে কাজ করতে যেগুলো প্রচুর ট্রাফিক আছে কিন্তু এডসেন্স পাওয়া খুব মুশকিল তাই আপনার সময় বা ক্ষমতা এই সব নিচে কাজ করে নষ্ট করবেন না।
 

✅টপ লেভেল ডোমেন ব্যবহার।

এখন যখন টপ লেভেল ডোমেইন খুব কম দামে পাওয়া যাবে তাহলে চেষ্টা করুন আপনি একটি টপ লেভেল ডোমেইনে কাজ করার করুন ফ্রি ডোমেইন এখন আর গুগল এডসেন্সের অপঃপ্রভাল পাওয়া যাই না।

এবং গুগল নিজেই এটা প্রকাশ করেছেন টপ লেভেল ডোমেইন যেমন। com , in , BD , info , net ইত্যাদি ডোমেইন থাকলে খুব সহজ হয় এডসেন্সের এপ্প্রভাল পাবার জন্য।


✅এবাউট আস,কন্টাক্ট উস,ডিসক্লেইমার,প্রইভিসি পলিসি পেজ। 

এবাউট আস পেজ বা কন্টাক্ট উস,ডিসক্লেইমার,প্রইভিসি পলিসি পেজ এগুলি খুব ভাইটাল যদি আপনি এডসেন্সের এপ্রভাল পেতে চান আপনার ব্লগে।

একটি উদাহরণ দি আপনি কোনো সময় কোনো ব্লগ পড়ছেন দেখলেন কিছ ইনফরমেশন ভুল আছে যেগুলি ঠিক করার প্রয়োজন আছে বা  ব্লগের লেখাটি দেখে আপনার ভালো লাগলো তাই আপনি ওই ব্লগের রাইটার কে আপনার ব্লগে হিরে করতে চান তাই এই পেজ গুলি প্রজন হয়।

আবার যখন আপনি একটি ব্লগ চালাচ্ছেন তখন আপনি ব্লগের রুলস বা নিয়ম আপনি নিজেই তৈরি করবেন তাই এই প্রিভিসি পলিসি বা দিসালামেরস পেজ প্রয়োজন হয়।

Load comments