SEO কী ? কিভাবে ব্লগে SEO করবেন ও কাজ (Ultimate Guide Of SEO In Bangla)

  SEO বা (search engine optimization) কী ?
অনেকই জানেন কম বেশি যারা ইন্টারনেটেতে কাজ করেন, এটা একধরনের প্র্যাক্টিস যেটা প্রধানত করে থাকেন ব্লগাররা তাদের কনটেন্টকে সার্চ ইঞ্জিনের আনার জন্য।

আপনি জানলে অবাক হবেন 75% কনটেন্ট যেগুলি গুগলের প্রথম সারিতে রেঙ্ক করছে সেগুলি 90% রেভিনিউ পায়  আর যারা পরের সারিতে রেঙ্ক করে তাদের কাছে ভিসিটর্স যায়না বা খুব কম, কারণ তাদের অনপেজ এসিও বা অফপেজ এসিও বিভিন্ন তুলনা মূলক কারণে গুগল তাদের প্রথম সারিতে আনতে চায়না।

আপনি যদি একটি ব্লগ খুলেছেন বা ভাবছেন ব্লগ খুলবেন তাহলে ভুল করেও একটি কনটেন্ট পাবলিশ করবেন না হলে আপনি বড়ো ভুল করবেন কারণ আপনার এতো কষ্ট করে লেখা পোস্টটি হতে পারে রেঙ্কএ নাও আসতে পারে, আগে এটা হতো যখন কম্পেটিশন খুব কম ছিলো তখন সার্চ ইঞ্জিন এতো স্মার্ট ছিলোনা আপনি সহজেই কনটেন্ট লিখে রেঙ্ক করতে পারতেন এবং আলটিমেট পয়সা উপার্জন করতে পারতেন

আপনি যদি কারের থেকে শুনে থাকেন যে কনটেন্ট লিখে সহজেই আর্ন(earn) করা যায় তাহলে সেটায় না লক্ষ দিয়ে লার্ন(learn) কিভাবে করা যায় এসিও সেটা ফললো রাখুন,কারণ এসিও আজ একটি ক্যরিয়ারও বলতে পারেন যেটা আপনাকে ভবিষ্যতে প্রচুর সাহায্য করতে চলেছে



চলুন শুরু করা যাক:-
__________________________________________

আনলিমিটেড ট্রাফিক আনবার জন্য আপনার এসিও করাটা জরুরি যদি আপনি ভাবেন ব্লগ থেকে কিছু ইনকাম করতে চান হতে পারে এডসেন্স এফিলিয়েট মার্কেটিং বা এডভারটিশমেন্ট।

তখন সেই আনলিমিটেড ট্রাফিক সাহায্য করবে আপনার ব্লগ মনিটাইজেসনে সেটা যেকোনো সার্চ ইঞ্জিনের মাধম্যে আসতে পারে yahoo, google বা bing,কিন্তু এসিওর একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা এখনো থাকে,তার আগে জানবো:-



সার্চ ইঞ্জিন কিভাবে কাজ করে?


সার্চ ইঞ্জিন একধরনের লাইবেরি বলতে পারেন,যেখানে আপনার সাইটের বিভিন্ন কপি জমা রাখা হয়ে থাকে ওয়েব পেজ হিসাবে।

যখন আপনি কোনো প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করেন সার্চ ইঞ্জিন কে তখন সেই কপি আপনাকে যেটি খুব তাৎপর্য পূর্ণ সেটি দেখানো হয়।

এটার জন্য গুগল কিছু কম্পিউটার প্রোগ্রাম ব্যাবহার করেন যেটিকে আমরা আলগরিথম বলে জানি,কিন্ত কেউ জানেনা কিভাবে গুগল সার্চ ইঞ্জিন একটি পেজকে রেঙ্ক করায়।

একটি ব্যাবহারকারির প্রয়োজন মেটাতে সার্চ ইঞ্জিন কনটেন্ট কে বিভিন্ন ভাবে বিভিন্ন প্রসেস পরিমাপ করার পর সেটাকে সার্চ ইঞ্জিনে দেখান।


যখন আপনি কিছু খোঁজেন সার্চ ইঞ্জিনের  মধ্যে সার্চ ইঞ্জিন আপনার জন্য খুঁজে আনে তাদের ইনডেক্সর মধ্যে আলগরিথমের ব্যাবহার করে লক্ষ থেকে কোটি পেজের সব থেকে কয়েকটি তাৎপর্য পূর্ণ আপনার ব্যবহার যোগ্য ভালো রেজাল্ট।


কিভাবে বোঝে ও খোঁজে কোনটি তাৎপর্য পূর্ন?


গুগলের খুজার বা বোঝার পদ্ধতিটি সম্পূর্ণ গোপন যেটা তারা জনসমক্ষে আনেননা,তবুও কিছু ফ্যাক্টর।


রেলেভেন্সি:-
আপনি খুজছেন ভালো স্মার্টফোন,
আপনি ভালো খাবার দেকতে নিশ্চিত পছন্দ করবেন না,তার জন্যই গুগল আপনার জন্য রেলেভেন্সি তথ্য খুঁজবেন।

1 কোটি মানুষ কনটেন্ট লিখেছেন এই ভালো স্মার্টফোন কীওয়ার্ডটির উপর কিন্তু রেঙ্ক করবে সেই প্রথম পেজে 10 টি রেসাল্ট।

অথোরিটি:-
তখন সেই 1 কোটি রেজাল্টের মধ্যে 10 টি সব থেকে ভালো রেজাল্ট খুজার জন্য গুগল নির্ভরশীল হয় অথরিটি যেটা তৈরি করে গুণগত-মান ও বিশ্বাস-যোগ্যতা সেই কনটেন্ট গুলির।

প্রশ্ন হচ্ছে গুগল কিভাবে বোঝা কোনটি অথরিটি পেজ রেঙ্ক করানোর জন্য?

আপনি কোনো কনটেন্ট লিখেছেন যদি কোনো অথরিটি ব্লগ আপনাকে লিংক ব্যাক করে তাহলে আপনি জানবেন আপনার কনটেন্ট একটি ব্যাবহার যোগ্য বা গুণগত-মান সম্পন্ন তখন গুগল আপনার পেজেকে রেঙ্কিং করতে পারে।


তাছাড়াও আরো কিছু বিষয় বস্তু।

ব্যবহারযোগ্য:-
আপনার কনটেন্ট উপরের দুটিতেই যদি সঠিক হয়, তবুও আপনার কনটেন্ট যদি ব্যাবহারকারির কোনো কাজেই না লাগে তাহলে সরাসরি গুগল আপনার রেঙ্ক ডাউন করে দিতে পারে।

যেমন:-x একটি ভালো কনটেন্ট লিখেছেন তাতে সবকিছু খুবই গোছানো এবং যেমন ব্যাকলিংক ও অথরিটি দুটোই আছে সমান ভাবে,যদি আপনার ট্রিপস মানুষের কাজেই লাগছেনা।

আবার:-Y আপনারই মতো একটি সমান কনটেন্ট লিখেছেন কিন্ত তাতে অতো গোছানো বা ব্যাকলিংক ও অথরিটি কোনোটাই নেই, কিন্ত Y ট্রিপস যদি মানুষের ব্যবহার যোগ্য হয় তাহলে গুগল তার রেঙ্ক বাড়িয়ে দেবে।

__________________________________________

কিভাবে এস ই ও (SEO) কাজকরে?


আপনি একটি নোট(note) লিখছেন আপনার লেখা-পড়ার জন্য,এবং প্রচুর ভুল করেছেন তাই কাটাকাটি হয়েছে, যেটা প্রাক্টিস করার উদ্দেশ্যে বলতে পারি।


এখন যখন আপনি সেই note টি কোনো পরীক্ষার খাতায় লিখবেন তাহলে কাটাকাটি করবেন?
 উত্তরঃ- না।
কোনো করবেন না কারণ সেটা রিভিউ হবে কোনো সার/ম্যাডামের মাধম্যে।
তাই আপনি সর্ব-বৃহৎ চেষ্টা করবেন কম কাটাকাটি ও পরিষ্কার করে লেখার যাতে আপনি বেশি মার্কস বা নম্বর পান।

Seo বা search engien optimization ঠিক কতকটা একি আপনি যখন আপনার ব্লগের ড্যাশবোর্ডে লেখেন সেটা ও অগোছালো থাকে কিন্তু পোস্টটি পাবলিশ করার আগে আপনি ঠিক-ঠাক করে অপ্টিমাইজ করেন কোনো seo প্লাগিনের মাধম্যে।

আপনার ব্লগের সমস্ত পোস্ট বা আর্টিকেল অপ্টিমাইজ করার পর যখন আপনি পাবলিশ করেন এবং গুগল তা ইনডেক্স করার পর গুগল দেকলেন আপনার পোস্ট সম্পূর্ণ ব্যাবহার কারীরা প্রশ্নের সঙ্গে তাৎপর্য পূর্ণ এবং তবেই সেটা সার্চর কে দেখায়।

বলতে পারেন প্রত্যেকটি সার্চ ইঞ্জিন একী পদ্ধতিতে কাজ করে চলে তাই আপনি তাদের জন্য আপনার কনটেন্ট অপ্টিমাইজ করতে পারেন,কিন্ত কোন ধরনের আলগরিথম ব্যাবহার করে তারা একটি ব্লগকে রেঙ্ করায় তা অজানা,অসম্ভব প্রত্যেকটি আলগরিথম ফললো করা, তবুও কিছু পপুলার ফ্যাক্টর আমি নিচে আলোচনা করবো।


কিন্তু অপ্টিমাইজ করার বেনিফিট কি হয় ?


যখন গুগল দেকলেন আপনার পোস্ট গুগলের সম্পূন আদেশ পালন করেছেন তখন গুগল আপনাকে পুরুস্কার হিসাবে আপনার পেজের রেঙ্ক বৃদ্ধিতে সাহায্য করে,এটার জন্য গুগল কোনো পয়সা চার্জ করে না সম্পূর্ণ ফ্রীতে আপনার সাইটে মাসের পর মাস ট্রাফিক বা ভিসিটর্স পাঠায়।
__________________________________________

এবার আমরা জানবো seo কতো রকমের হয়?


সাধারণত seo 3রকমের হয় যেগুলি প্রধানত ব্লগে ব্যবহার করে রেঙ্ক বাড়ানো যায়
1)on-page seo
2)off-page seo
3)technical-seo

1)on-page seo বেসিক:-

On-page seo বলতে যেগুলি আমরা বুজি আপনি নিজেই আপনার ব্লগের মধ্যে বিভিন্ন ধরণের টুলসের মাধম্যে সমস্যার সমাধান করেন রেঙ্ক বৃদ্ধি করার জন্য হতে পারে কনটেন্ট অপ্টিমাইজ করা বা টাইটেল ট্যাগ ব্যাবহার করা বা ইন্টারনাল লিংক প্রতিস্থাপন করা সবই এটার মধ্যেই যুক্ত,নীচে আরো ভালো করে বর্ণনা করলাম।

1.1)কন্টেন্ট অপ্টিমাইজ-

সব থেকে যদি কিছু গুরুত্বপূর্ণ ব্লগের মধ্যে থাকে সেটি হলো কনটেন্ট অপ্টিমাইজেশন কোনো কারণ এটাই আপনার ব্লগের পিলার বা বেস এটাই যদি অসম্পূর্ণ থাকে তাহলে ভুলে যান অন্যগুলো আপনার ব্লগকে সাহায্য করতে সক্ষম হবে,যদি আপনি ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করছেন তাহলে Yoast বা Rankmath নামক দুটির মধ্যে একটি প্লাগিন ইনস্টল করুন এবং এটার নির্দেশ মতো আপনার কনটেন্ট ঠিক করুন।

কিন্তু আপনি যদি ব্লগস্পট ব্যবহার করেন তাহলে একটু সমস্যার সম্বাধীন হতে পারেন, কিন্তু একটি সমাধান আছে।

Note:-একটি ফ্রি হোস্টিং নিন যেখানে ফ্রি হোস্টিং প্রোভাইড করে, তার পর ওয়ার্ডপ্রেস ইনস্টল করুন ও ওই দুটি seo প্লাগিনের মধ্যে যেকোনো একটি ইনস্টল করুন আপনার,এবার কোনো কনটেন্ট আপনি লিখলেন সেটাকে ম্যানুয়ালি কপি করে ওয়ার্ডপ্রেসের ড্যাশবোর্ডে পেস্ট করে অপ্টিমাইজ করুন,অপ্টিমাইজ হবার পর তার পর আবার কপি করে ব্লগস্পটের ড্যাশবোর্ডে পেস্ট করুন ও পাবলিশ করুন।

1.2) প্রধান কীওয়ার্ডটি টাইটেলের ট্যাগের মধ্যেই:-

প্রধান কীওয়ার্ডটি টাইটেলের ট্যাগের মধ্যে দেওয়া জরুরী কারণ যখন গুগল আপনার ব্লগ কনটেন্টর সঙ্গে টাইটেল টি দেখে তখনই বুঝে যাই আপনার পেজ টি কি নিয়ে লেখা-লেখি করা আছে।

1.3)ইন্টারনাল লিংক:-

ইন্টারনাল লিংক একটি পার্ট বলতে পারেন অনপেজ seo র যখন আপনার ব্লগ 5 থেকে 6 পেজ বা কনটেন্ট আছে তখন আপনি এটা হতে পারে এভয়েড করতে পারেন তাতে কোনো অসুবিধা হবে না, কিন্তু যখন 10 বা তার বেশি পেজ আছে তখন ইন্টারনাল লিংক একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ও আর জন্য রেঙ্কিং প্রভাব পড়তে পারে তাই এটা অবশ্যই মনে রাখবেন।

1.4)ছবির মধ্যে alt-txt ব্যবহার:-

ছবি ব্যাবহার একটি বাধ্যতা মূলক কাজ , যখন কনটেন্টর মধ্যে আপনি তাৎপর্য পূর্ণ ছবি লাগান এটা আপনার কনটেন্ট কে আরো ক্রিস্টাল ক্লিয়ার করে দেয় ছবির মাধম্যে বুজবার জন্য, এবং আকর্ষণীও ছবি ব্যাবহার জন্য আপনার বোনাস রেট কমতে পারে

শুদু ছবি লাগালেই হবেনা সঙ্গে এটাকেও অপ্টিমাইজ করতে হবে সার্চ ইঞ্জিনের জন্য তাই alt-txt ব্যবহার জরুরি।

1.5)প্রধান কীওয়ার্ডটি ব্যবহার ব্লগের শুরুতেই:-

ব্লগ শুধু লিখলেই হবে না যাতে সেটা মানুষের কাছে পৌঁছাতে পারে তার জন্য সার্চ ইঞ্জিনের মাধম্যে রাস্তাটি সু-প্রশস্ত করতে হবে তবেই আলটিমেট রেঙ্ক, চেষ্টা করুন প্রধান কীওয়ার্ডটি প্রথম ব্লগ লেখার শুরুতেই বোল্ড করে মার্ক করে দিন আবার মনে রাখবেন প্রধান কীওয়ার্ডর ব্যবহার আপনার কনটেন্টর আয়তন হিসাবে ব্যবহার করবেন মানে।

1.6)লিংকে প্রধান কীওয়ার্ডটির ব্যবহার:-

বাংলায় বা ইংলিশ যেখানেই আপনার ব্লগের লিংক তৈরি করুন না কোনো প্রধান কীওয়ার্ডটি লিংকের মধ্যে অবশ্যই রাখবেন তবেই রেঙ্কর ক্ষেত্রে ভালো ফল পাবেন।

1.7)প্রধান কীওয়ার্ডটির সঠিক ব্যবহার:-

প্রধান কীওয়ার্ড ব্যবহার একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় করুন যদি কীওয়ার্ড স্টাফিং থেকে ও গুগলের পেনাল্টির হাত থেকে বাঁচতে চান কিভাবে করবেন ধরুন 1000 ওয়ার্ডএ 1 থেকে2 বার আবার যদি 1500 হয় 3 বার কিন্তু 2000 উপরে 4 বারের উপরে করতে একদমি যাবেন না।

1.8) in-depth কনটেন্ট:-

ইনডেপথ কনটেন্ট লেখার অনেক গুলি সুফল আছে যেমন ধরুন একটি মজাদার কনটেন্ট লিখেছেন তার মাপ 2500 ওয়ার্ডের কোনো ব্যাবহার কারি যদি পড়তে থাকে তাহলে আপনার ইউসার টাইম স্পেন্ট বাড়বে যেটা বোনাস রেট কমাতে সাহায্য করবে।

ইউসার এক্সপিরিয়েন্স যদি খুব ভালো হয় তবে এটা গুগলের কাছে সিগন্যাল পাঠাবে আপনার কনটেন্টর গুণ গতো মান খুবই ভালো যেটা আপনার রেঙ্ক বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে।

__________________________________________


অফ পেজ এসইও কি ?
অফ পেজ এসইও কি ?



2)অফপেজ seo


Off-পেজ seo সাধারণত যে সিগন্যাল গুলি বাইরে থেকে আসে যেমন আপনাকে ক্রেডিট দেওয়া বা লিংক ব্যাক করা, যেকোনো কারণে যেটা আপনার রেঙ্ক বৃদ্ধিতে আপনাকে সাহায্য করো, তবে অনেক সময় গেস্ট পোস্টিংর মাধম্যে আপনি লিংক পান যেটা আপনি পোস্ট করেন অন্যের ব্লগে যেটা সময় সাপেক্ষ ও ধৈর্য পূর্ন একটি কাজ নীচে বর্ণনা করলাম পুরোটা।

2.1)ক্রেডিট পাওয়া:-


এমন কিছু ব্লগার আছে যারা শুধু মাত্র ভ্যালুএবেল জিনিস পত্র ও টিপস শেয়ার করে কিন্তু কিছু বিশেষ কারণে সেগুলি পুনরায় শেয়ার করতে দেয়, সেগুলি যেমন আপনাকে নিদিষ্ট cradit দিতে হবে আপনার ব্লগে তাদের নিদিষ্ট ট্রিপস বা ট্রিকসের জন্য।

যখন আপনকে কেউ এভাবে মেন্টশন করবে সেটা ডুফলো না হলেও চলবে, কিন্তু গুগল ক্রোওলার এগুলি সব ফললোও করবে যেগুলি পরোক্ষ ভাবে রেঙ্ক বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

Note:-আপনিও এভাবেই ক্রেডিট পেতে চাইছেন অন্যের ব্লগের মধ্যে তাহলে আপনারা অবশ্যই শুনেছেন যে গ্রাফিক ফোটো নীচে একটি শেয়ার করলাম এগুলি দিতে পারেন সঙ্গে আপনার লিংকটি উল্ল্যেখ করেদিন যাতে আবার শেয়ার করতে পারে নিদিষ্ট ক্রেডিটের মাধম্যে।


2.2)লিংক-বিল্ডিং:-


লিংক বিল্ডিং বলতে আমরা সাধারণ ভাবে বুঝি ব্যাকলিংক নেওয়া বা পাওয়া অন্যের ব্লগ বা ওয়েবসাইট থেকে কিন্তু এটা একটি বড়ো বিষয় নিচে আরো ভালো করে বোঝাবার জন্য।

2.2.1)white hate:-
হোয়াট হেট seo যেটা আমার সব থেকে পছন্দের কারণ সময়ে সময়ে আপনার লিংক বাড়বে পেজের ট্রাফিক বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে,এটা সবথেকে পছন্দের লিংক বিল্ডিং কৌশল এছাড়াও গুগল এটাকেই সব থেকে বেশি পছন্দ করে থাকে।

হোয়াট হেট seo বলতে আমি বলতে চাইচ্ছি skyscraper টেকনিক যখন কেউ নতুন ব্লগ লিখেছে তখন আপনি তাদের লিংক করতে পারেন এবং তাদের ইমেইল করে জানাতে পারেন যে তারা যেনো আপনাকেও লিংক ব্যাক করে।

2.2.2)gray hate:-
গ্রে হেট seo পপুলার সবথেকে এখন বেশি কারণ, প্রচুর ব্লগের কম্পেটিশন বাড়ায় তার জন্য মানুষ জন পয়সা দিয়ে ব্যাকলিংক কিনছেন বা বিক্রির করছেন, আপনিও করতে পারেন, এটা কিছু অংশ পর্যন্ত লিগাল তবুও সাবধান থাকবেন গুগলের থেকে।

2.2.3)black hate:-
ব্ল্যাক হেট seo বলতে পারেন  অসৎ পথে লিংক অর্জন করা,একটা সময় ছিলো যখন ব্ল্যাক হেট seo কাজ করতে তখন গুগল এতটা চালাক ছিলোনা, কিন্তু আজ এগুলি সব কাজ করে না,আর গুগল যদি জানতে পারে তাহলে আপনার  ব্লগের চরম থেকে চরম তমও শাস্থি দিতে পারে বলতে পারেন কোনো ট্রাফিক নাও পাঠাতে পারে।

ব্ল্যাক হেট লিংক বিল্ডিং শুধু অসৎ পথে লিংক অর্জন করা তাই নয়, এর সঙ্গে অনেক কিছু যুক্ত আছে যেমন হ্যাকিং অন্যের ব্লগ বা বট ব্যবহার করা লিংক বিল্ডিংর জন্য ইত্যাদি, যেটা আমার একদমি পছন্দ না।

2.2.4)do follow:-
সাধারণ ভাষায় যখন আপনি কোনো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় উল্ল্যেখ করছেন আপনার কনটেন্টর মধ্যে সেখানে আপনি ডুফলো লিংক দিতে পারেন আপনার গুরুত্বপূর্ণ বিষয় টিকে সফল বানানোর জন্য, নাহলে মানুষ জানবেন এটা আপনার মনগড়া বিষয়,যেটা গুগল ইনডেক্স করলে দুজনেই সুফল পেতে পারেন।


2.2.5)no follow:-
যখন কনটেন্ট লিখছেন কিন্তু আপনি চাইছেন এটা শুধু মাত্র মানুষ ফললো করুক কোনো সার্চ ইঞ্জিন বট না, তাই আপনি নোফললো ট্যাগ লাগাতে পারেন,যেটা সার্চ ইঞ্জিন ইনডেক্স করবেনা।


2.2.6)Domain authority:-
ব্যাকলিংক তো আপনার ওয়েবসাইটের প্রচুর পাচ্ছেন কিন্তু রেঙ্ক বৃদ্ধি হচ্ছে না, তখন আপনি বিভিন্ন ধরণের  টুলের ব্যবহার করে দেকতে পারেন যাতে আপনার রেঙ্ক বাড়াতে পারে।

2.2.7)Page authority:-
পেজ অথরিটি বিষয়টি আসে যখন আপনার ব্লগের DA কম তবুও কোনো কারণে আপনার কোনো পোস্ট রেঙ্ক হয় এবং সেটা যদি কয়েক মাসের জন্য বা তারও বেশি তাহলে সেই পেজটির একটি অথরিটি তৈরি হয়ে যায় কিভাবে, কোনো পেজ যখন রেঙ্ক করে অটোমেটিক সেই পেজটির ব্যাকলিংক বেশি হয় তুলনায় প্রধান ডোমেইনর থেকে নীচে একটি লিংক দিলাম বোঝার চেষ্টা করবেন।

যেমন:- yourblog.com এটা আপনার প্রধান সাইট হতে পারে কিন্তু এটার ব্যাকলিংক কম তবুও যেমন:- yourblog.com/blogpost এই রকমের পোস্টে যদি আরো অন্য ব্লগ লিংক ব্যাক করেন তাহলে তার PA বাড়ে যেটা আপনার ব্লগে প্রভাব ফেলে রেঙ্ক বাড়ার জন্য।


2.3)আপনার সাইট সার্চ ইঞ্জিনে সাবমিট করুন:-

যদি আপনি না জানেন কিভাবে করতে হয় তাহলে প্রথমে আপনি google searchconsole বা webmaster tool এ গিয়ে আপনার সাইটটি জন্য রেজিস্টার করুন, যাতে ভবিষ্যতের প্রত্যেকটি পোস্ট আপনার নিজ থেকেই ইনডেক্স হয়েযায়, বা আপনি যদি ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করছেন তাহলে seo টুলস গুলি নিজে থেকেই আপনার ওয়েবসাইটের সাইটম্যাপ ওখানে সাবমিট করে দিবে, আর যদি আপনি ব্লগার ব্যবহার করছেন তাহলে আমার এই পোস্ট টি পড়ুন কিভাবে সাইটম্যাপ সাবমিট করবেন সহজে ইনডেক্স হবার জন্য।


2.4)Directory submission:-

এগুলি একধরনের সাইট যেখানে মানুষ তাদের সাইট সাবমিট করে থাকেন তাদের ওয়েবসাইটে মানুষ আসার জন্য, কিভাবে আসবে এখনো সবাই তাদের ওয়েবসাইট গুলি শেয়ার করেন, যখন অন্য ব্লগাররা মনে করেন কোনো পোস্ট তাৎপর্য পূর্ণ তাহলে তারাও আপনার সাইটে আসতে পারেন।

এছাড়াও এখনো আপনি সাইটের একটি করে ডুফলো লিংকও পান যেটা রেঙ্ক বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

2.5)সোশ্যাল মিড়িয়ার পেজ বা শেয়ার:-

অফ পেজের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে প্রথম কিছু মাস ট্রাফিক এনগেজমেন্ট গুগল এটাকে খুব ভালো করে লক্ষ রাখে, যখন ব্যাবহারকারীররা আপনার ব্লগে প্রচুর সংখ্যায় আসেন পড়তে, সেটা গুগলকে সিগন্যাল প্রদান করেন আপনার ব্লগটি তাৎপর্য পূর্ণ।

তাই আপনি বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে আপনার একাউন্ট বানিয়ে ওখানে আপনার পোস্ট শেয়ার করতে পারেন দৈনিক বা নিদিষ্ট কিছু সময়ের জন্য।


2.6)ব্লগে কমেন্ট করুন:-

ব্লগ কমেন্টিং একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ বলতেও পারেন কিন্ত গুগলের নতুন আপডেট অনুযায়ী একটা কোনো লিংক আপনাকে পয়েন্ট করলে সেটার গুরুত্ব বেশি থাকবে না, তবুও আমি বলবো ব্লগগিং একটি লং টার্ম গেম তাই নিজের প্রোফাইল তৈরি করুন , আপনাকে তুলে ধরার জন্য অন্য ব্লগার বন্ধু ও অডিয়েন্সের কাছে এতে আপনার লিংক ও পরিচিতি বাড়বে যেটা আপনার ব্লগগিং ক্যরিয়ারে উন্নতি করবে।

আপনি কমেন্ট করতে পারেন আপনার মতামত জানাতে পারেন এবং কোনটি আরো ভালো হতে পারতো বা কোনটি মিস করে গেছে লেখার সময় বলতে পারেন।

2.7)Guest posting:-

এটা আপনি জেনে বুঝে অন্য ব্লগগরা বন্ধুদের আবদার করতে পারেন তাদের ব্লগে আপনার পোস্ট পাবলিশ করার জন্য বা আচনাও হতে পারেন।

কিন্তু এখনো আপনাকে বিভিন্ন সযোগ দেওয়া হয় সঙ্গে কিছু পুরস্কারও থাকে যেমন আপনি যদি কারোর ব্লগে আপনার কনটেন্ট পাবলিশ করলে তার কিছু অডিয়েন্স আপনার কাছে আসবে, এবং একটি ডুফলো ব্যাকলিংকও পেতে পারেন, আবার আমি দেখছি পয়সাও পেতে পারেন যেটা আপনার ব্লগগিং পরিচিতি আরো বাড়াবে।


2.8)ওয়েব 2.0:-

Web2.0 আপনি নতুন শুনতেও পারেন বা আগেও শুনছেন কিনতু এটা একধরনের ব্লগ আপনি যেই নীচ ব্লগ লিখছেন সেই নিচ বরাবর দুটি কি,তিনটে ব্লগ তৈরি করে আপনার ব্লগে সেগুলি লিংক ব্যাক করবেন যেগুলি আপনার রেঙ্ক বাড়াতে সক্ষম করবে

ধরুন আপনি একটি ব্লগ বানালেন ব্লগার বা ওয়ার্ডপ্রেস বা অন্য প্লাটফরমে এদের Da(ডোমেইন অথরিটি) খুবই বেশি ব্লগারের DA100 যখন আপনি রেঙ্ক করার চেষ্টা করছেন তখন এই রকমের 4 থেকে 5টি সাইট যদি আপনাকে লিংক ব্যাক করে সেগুলি কাজ করবে অনেক ভালো তুলনায় যে লিংক গুলি আপনি পেয়েছেন যাদের DA সেরকমের ভালো না হয়।

যখন Web2.0 সাইট বানাবেন চেষ্টা করবেন সাব ডোমেইনে রাখার যেমন
Myblog.blogspot.com বা yourblog.WordPress.com ইত্যাদি।

__________________________________________

3) টেকনিকাল seo


টেকনিকাল seo একটি সত্যি খুব বড়ো অংশ,যেটা আপনি নিজেই ব্লগের মধ্যে কাজ করবেন কিনতু খুব ভেবেচিন্তে নাহলে এটা আপনার ব্লগের উপর প্রভাব ফেলতে পারে সঙ্গে সার্চ ইঞ্জিনকে প্রতিহত করতে পারে দ্রুত ক্রোওল ও রেঙ্ক করানোর জন্য
নীচে আরো ভালো করে বর্ণনা করলাম।

যদি আপনি ব্লগার প্লাটফরম ব্যবহার করছেন তাহলে আপনি একটু সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন, কিন্তু ওয়ার্ডপ্রেসর ক্ষেত্রে কোনো সমস্যাই হয় না তাই আপনার ব্লগটি চেস্টা করুন ওয়ার্ডপ্রেসে বানানোর

3.1) সার্চ কনসোলের মধ্যে সাইট ভেরিফাই:-


আমি এটা আগেই অফ-পেজ seo ক্ষেত্রে বলেছিলাম কিন্তু তখন বলেছিলাম ভেরিফাইর কথা, এখন এখনো জানবো আরো অন্য বিষয় গুলি সার্চ কনসোলের ব্যাপারে কোনো অনেক সময় আপনার ব্লগের হেল্থ বা স্বাস্থ ঠিক থাকেনা কিন্তু আপনি সেটাকে ইগনোর করেও কাজ করেযান কিন্তু এটা আপনি বড়ো ভুল করছেন তাই সার্চ কনসোলের মধ্যে গিয়ে প্রত্যেকটি অপশন যাচাই করুন কোথায় কি ভুল আছে সাইটম্যাপ দেখুন error না succes আছে।

কোথায় আপনার কোন কীওয়ার্ড গুলি রেঙ্ক করছে,কতো ইম্প্রেশন আছে ও ক্লিক কতো জন করলো না CTR কেমন আছে


3.2)পোস্ট ইউআরএল(url) যেনো seo ফ্রেন্ডলি হয়:-

আপনি কাজ করেই চলেছেন কিন্তু লিংক কেমন আছে এটার প্রভাব কি হতে পারে তাতে আপনার কিছু যায় আসেনা এটা আপনার জন্য কিন্তু বিপদ ডাকতে পারে রেঙ্ক করানোর সময়

কেমন url দিবেন যেমন আপনি একটি ব্লগ লিখেছেন ফোন রিভিউ Yourblog.com/athjwhtk-uhwyitu2j/hwkgiek.php এটা seo ফ্রেন্ডলি ইউআরএল নয় তাই চেষ্টা করবেন যেমন:-yourblog.com/phonereview. php এই রকমের রাখার এতে সার্চ ইঞ্জিন বুজতে পারবে আপনার পোস্টটি কি বিষয়ের উপর লেখা।

তাহলে আপনি বলবেন আপনার পুরানো url গুলি পরিবর্তন করতে পারবো?

আমি বলবো আপনার পোস্ট গুলি এমনিতেই রেঙ্ক করছে না তাই সময় নিয়ে চেঞ্জ করে দিন এটা হয়তো সাময়িক একটু প্রভাব পড়তে পারে কিন্তু পরে এটা আপনার জন্যই ভালো।

3.3)সাইট স্পিড বা পেজ স্পিড:-

যদি ব্লগার ব্যবহার করেন তাহলেও আপনার সাইটের স্পিড কম থাকতে পারে তার জন্য ভালো কম KB ছবি ব্যবহার করুন কোনো জটিল কোড বা উইজেট ব্যবহার করবেন না,এটাতোও আপনার রেঙ্কর উপর প্রভাব ফেলতে পারে তাই চেষ্টা করুন এগুলি সব সময় নজরে রাখার।

কিন্তু ওয়ার্ডপ্রেস ব্যবহার করলে আমি বলবো হোস্টিং নিন A2 host বা Reseller club hosting থেকে দুটোরই স্পিড খুবই ভালো তাছাড়াও আপনি অন্য cache প্লাগিন ব্যাবহার করে যথাযথো স্পিড পেতে পারেন

এবার আসা যাক স্পিড কোনো গুরুত্বপূর্ণ গুগলের 2018 আলগরিথম আপডেটে স্পট করে দেয় আপনার সাইটের স্পিড যদি কম হয় আপনি ভুলেযান আপনি রেঙ্ক করতে পারবেন কারণ ব্যাবহার কারীর সময় বেশি দেয় না যদি কোনো পেজ 1 থেকে 3 সেকেন্ডের মধ্যে যদি ওপেন না হয়।

ইন্টারনেটে বিভিন্ন tool আছে যেখানে আপনি নিজেই আপনার সাইটের স্পিড চেক করতে পারবেন যেমন pingdom, googel site speed, gtmatrix ইত্যাদি।


3.4)ssl বা HTTPS ব্যবহার:-

Moz একটি রিসার্চ বলছে 93.6% সাইট বা ব্লগ যারা প্রথম পেজে রেঙ্ক করছে তাদের সবার ssl বা HTTPS সক্রিয় আছে কারণ গুগল তাদের একটু অন্য ভাবে জায়গা করে দেয় রেঙ্কর মধ্যে

কারণ আমি বা আপনি যখন কোনো শুধু HTTP সাইটে যাই দেকবেন গুগল ওয়ার্নিং দেয় সাইটটি সিকিউর না তাই কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্যে বা ইনফরমেশন বা ব্যংক ডিটেইলস দেবেন না এটার জন্য আপনি সমস্যায় পড়তে পারেন।

তাই হোস্টিং নেবার সময় এটা মনে রাখবেন বা A2 হোস্টিং বা reseller club হোস্টিং থেকে হোস্টিং নিলে আপনাকে চিন্তাই করতে হবে না।

আবার যদি আপনি ব্লগার ব্যবহার করেন তাহলে আপনার https চিন্তাই করতে হবে না গুগল এটা ফ্রি হিসাবে প্রত্যেকটি ব্লগেই দেয়

3.5)মোবাইলের জন্য অপ্টিমাইজ করুন:-

2019 একটি আলগরিথমে পরিষ্কার করে গুগল উল্লেখ করছে মোবাইল ফোনের মাধম্যে ইন্টারনেটের ব্যবহার বাড়ায় আপনার সাইট কে মোবাইল ফোনের জন্যও অপ্টিমাইজ করতে হবে,এটার জন্য আপনার প্রয়োজন লাইট ওয়েট থিম যেটা আপনার মোবাইলে ভালো ভাবে ব্যবহার করা যায়।

এছাড়াও গুগল সার্চ কনসোলে গিয়ে চেক করুন আপনার সাইট মোবাইল ব্যাবহারের জন্য উপযুক্ত কিনা।


3.6)সাইটের গঠন বা ন্যাভিগেশন:-

সাইটের গঠন বা ন্যাভিগেশন একটি নিদিষ্ট কারণ হতে পারে আপনার সাইট রেঙ্ক না হবার পেছনে কোনো,আপনি মেনু ঠিক করছেন কিন্ত লিংক ডাইরেক্ট করছে কিছু অন্য পেজে যেটা একটি কনফিউসান তৈরি করে সার্চ ইঞ্জিন বট বা ব্যাবহারকারীর মধ্যে যেটা কেউ পছন্দ করেনা, তাই ন্যাভিগেশন ঠিক রাখুন, এছাড়ও anchor টেক্সট গুলি অব্যশই সঠিক এবং তাৎপর্য পূর্ণ পেজের দিকে ডিইরেক্ট করুন।


3.7)গুগল (analytics) অনালেটিক্সর সঠিক ব্যবহার:-

আমি জানি আপনি অনেক চেষ্টা করছেন আপনার সাইটকে রেঙ্ক করবার জন্য কিন্ত কিভাবে জানবেন আপনার seo কৌশল কাজ করছে কি না, তার জন্যই আমি বলবো গুগল অনালেটিক্সর ব্যবহার শুরু করুন একটি টুলস ফ্রি কিন্ত সব কিছু কাজ করতে সক্ষম, আপনি সহজেই আপনার সাইটের রেঙ্ক ট্র্যাক করতে অরগেনিক ট্রাফিক দেখতে পাবেন, এছাড়াও আপনি জানতে পারবেন কোন পোস্ট কতো ট্রাফিক আনছে সার্চ ইঞ্জিন থেকে যখনই অপনি এগুলি জানতে পারবেন তাহলে আরো মনোযোগ সহকারে কাজ করতে পারবেন সে গুলির পেছনে।

এছাড়াও গুগল অনালেটিক্স আপনাকে পরিষ্কার জানিয়ে দেবে কেমন আপনার ওয়েবসাইটে মানুষের ব্যবহার বোনাস রেট এগুলি আপনাকে সাহায্য করবে পরবতীতে আরো সংযত হয়ে কাজকরার আপনি আপনার প্রোডাক্ট এখনো এড করতে পারেন যদি আপনার কোনো প্রডাক্ট থাকে ইন্টারনেটে বিক্রি করার উদ্দেশ্যে তাহলে এটাও জানতে পারবেন কতো জন আপনার প্রোডাক্ট কিনেছে


3.8)ব্রেডকেমপ্স(Breadcrumbs) এর সঠিক ব্যবহার:-

আপনি একটি আরটিকেল লিখলেন কিন্তু সঠিক ব্রেডকেমপ্স বা লেভেল যেটা ব্লগারে ক্ষেত্রে হয় তা ব্যবহার না করলে ইনডেক্সর সময় একটি অসুবিধা তৈরী হয় তাই সঠিক ব্রেডকেমপ্স ব্যবহার করুন যেমন HOME>MOBILE>YOURPOST এই রকমের।

অনেকে একটি ব্রেডকেমপ্সর বদলে দুটি বা তিনটি ব্রেডকেমপ্স ব্যাবহার করেন তাহলেও এটা একটি অসুবিধা তৈরি করতে পারে পেজ দেখানোর সময় এছাড়ও সার্চ কোনসলের মধ্যে index though blocked by robot.txt এটা আসতে পারে।


আরো কিছু টেকনিকাল সিইও লিস্ট যেগুলি আপনি চেষ্টা করতে পারেন।
টেকনিকাল seo কি?
টেকনিকাল seo কি?





আমার শেষকথা:- আসা করি আমি আপনাদের বোঝাতে পারলাম Seo কি ? কিভাবে ব্লগে seo করবেন ও কাজ  আমারগাইডটির মাধমে,আপনি অবশ্যই যদি ইচ্ছুক হন তাহলে এসিওতে একটি ক্যরিয়ারও গড়ে তুলতে পারেন।
Load comments