কিভাবে ব্লগে ফ্রি ট্রাফিক আনবেন? : 19টি অসাধরণ প্রমানিতো পদ্ধতিতে আপনার ব্লগে ট্রাফিক আনুন 410% কার্যকর।

কিভাবে ব্লগে ফ্রি ট্রাফিক আনবেন?
কিভাবে ব্লগে ফ্রি ট্রাফিক আনবেন?

কিভাবে ব্লগে ফ্রি ট্রাফিক আনবেন? : 20টি অসাধরণ প্রমানিতো পদ্ধতিতে আপনার ব্লগে ট্রাফিক আনুন 410% কার্যকর।


আগেই বলেছিলাম ব্লগ বানানো এখন খুবই সহজ তুলনা মূলক ভাবে আগের থেকে,ওয়ার্ডপ্রেস বা ব্লগার প্লাটফরমের মাধম্যে , কিন্ত ভাববার বিষয় এখনো কিভাবে ট্রাফিক বা ভিসিটর্স আনবেন, কারণ আজ ব্লগ পড়ার লোকর থেকে, ব্লগ সাইট বেশি হয়ে যাচ্ছে।

তাছাড়া, আপনার চিন্তার কিছু নেই এখন কারণ সিইও প্রোফেসনাল বা ওয়েবসাইট বা ব্লগ বিশেষজ্ঞ হতে হবে না ব্লগএ ট্রাফিক আনার জন্য, আপনিও পারবেন প্রচুর ট্রাফিক বা ভিসিটর পেতে যদি আপনি এই প্রমানিতো পদ্ধতি গুলি ব্যবহার করেন।


আচ্ছা, বন্ধুরা আমরা এখনো জানবো সহজ ভাষায় কিভাবে ব্লগ এ ট্রাফিক আনবেন এগুলি সবই প্রমাণ যোগ্য উপায় এবং বড়ো সিইও বিশেষজ্ঞরা এগুলি ব্যবহার করে থাকেন।



আমি আর অন্য আরটিকাল গুলির মতো বাড়াবো না আমি খালি বলবো কিভাবে আমার ব্লগ মাসে এতো ভিউ পাই।


আমি আমার মতন লিখতে চেষ্টা করলাম সবথেকে ভালো একটি গাইড কিভাবে ট্রাফিভ বা ভিসিটর্স বাড়াবেন আপনি কৌশল তৈরি করতে পারেন কিভাবে ট্রাফিক বাড়াবেন বা একটি টেস্টিং ব্লগ তৈরি করতে পারেন এই নিয়ম গুলি সক্রিয় করার জন্য।




চলুন শুরু করা যাক, আপনি রেডি?



১.তৈরি করুন একটি নিখুঁত এবং ব্যাবহার যোগ্য সমাধান কনন্টেন্ট।


আপনি ,আমি বা সবাই জানে যে কনটেন্ট ইস কিং(content is king) এখানে শুধু আপনি নন ব্যবহারকারী ও সার্চ ইঞ্জিন দুজনই এই একটি জিনিস খুঁজছেন নিখুঁত ভালো মানের গুরুত্ব পূর্ণ কনটেন্ট।


একটি ব্লগ জন্য ,একটি মান সম্মত,নিখুঁত আরটিকল একটি নিদিষ্ট বিষয় বস্তুর উপর লেখা তাতে সব কিছু তথ্য যুক্ত থাকে,যেটা ব্যাবহারকারীর জন্য খুবই সাহায্য পূর্ণ।

এই প্রকারের কনটেন্ট গুলিকে আমরা পিলার কনটেন্ট বলে থাকি যার উপর একটি ব্লগ বা ওয়েবসাইট ভিত নির্ভর করে, এবং আপনি বলতে পারেন অনেক দূরবর্তী সময় পর্যন্ত এই লেখা গুলি আপনার ব্লগে ভিসিটর বা ট্রাফিক যোগান দেয়।


সাধরনত, বড়ো মাপের ব্লগ গুলি নিদিষ্ট বিষয়-বস্তুর উপর তথ্য পূর্ণ কনটেন্ট একটি ব্লগ আরটিকেলে সংযুক্ত করে,এই রকমের প্রচুর কনটেন্ট লেখার পর তাদের ব্লগ গুলি এতো গুরুত্ব পায়।


এখনই আপনার উচিত এই রকমের কিছু পিলার কনটেন্ট লিখে আপনার ব্লগের বেস তৈরি করা এবং যতটা সম্ভব গুণগত
মান সম্পন্ন ও একটি নিদিষ্ট বিষয় বস্তুর উপর আপনার আপনার নিজের কোম্পানি তে।

নীচে উল্লেখ কিছু বিষয় যখন আপনি পিলার কনটেন্ট তৈরি করতে যাচ্ছেন।

আপনার পিলার কনটেন্ট গুলি যেকোনো বিষয় বস্তুকে নির্ভর করে হতে পারে যেমন কিভাবে-গাইড, টিউটোরিয়াল, তুলনা করা কনটেন্ট, আপনার মতামত কোনো বস্তুরূপর, এবং একটি লিস্ট-আরটিকাল,ইত্যাদি।

পিলার কনটেন্ট আর সাধারণ কনটেন্টর তুলনা এইযে পিলার কনটেন্ট উন্নত মান সম্পন্ন a to z তথ্য পরিপূর্ণ যেকোনো বিষয় বস্তুত উপর যেগুলি বলতে পারেন কোনো সময় নির্ধারিত নয়,যেকোনো সময় অসাধারণ বা হিট ও ব্যবহার যোগ্য এবং সময়ে,সময়ে সেটাতে আরো উন্নয়ন করানো হয় নিত্য-নতুন তথ্যের মাধ্যমে।




2আপনি মানুষের জন্য কনটেন্ট লিখছেননা,আপনি সার্চ ইঞ্জিনর জন্য কনটেন্ট লিখছেন।


আমি অনেকের কাছে শুনেছি যে তারা কনটেন্ট লেখার পর কোনো ভিসিটর্স পাচ্ছেন না, আমি কারণ সরূপ জিজ্ঞাসা করি আপনি কার জন্য কনটেন্ট লিখছেন সার্চ ইঞ্জিনর না মানুষের জন্য ?

আপনিও কনটেন্ট লিখেছেন আপনার প্রতিদ্বন্দী ব্লগও সেই কনটেন্ট লিখছেন কিন্তু কিএমন তার কনন্টেন্ট আছে যেটা রেঙ্ক করছে নম্বর 1 আর আপনার টা 2nd পেজ বা 3rd পেজএ কারন, আপনি কনটেন্ট লিখছেন, কিন্ত আপনার প্রতিদ্বন্দী সমাধান লিখছেন মানুষকে সাহায্য করার জন্য, তাই সার্চ ইঞ্জিন আপনার প্রতিদ্বন্ধীকে সাহায্য করছে।


আপনার কনটেন্ট মানুষের প্রয়োজন নেই, তাদের প্রয়োজন তাদের সমস্যার সমাধান সেটাও আবার 100%  তাহলে আপনি কি তাদের সমস্যার সমাধান করতে পারছেন আপনার কন্টেন্টের মাধমে তাহলে, যদি হ্যা হয় তাহলে আপনি বিশস্ত থাকুন আজ নাহলে কাল আপনি ট্রাফিক বা ভিসিটর্স পাবেন।




3.উন্নত মানের কীওয়ার্ড রিসার্চ করুন এবং কনটেন্ট কৌশল তৈরি করুন।


যেকোনো কনটেন্ট কে রেঙ্ক করানোর জন্য আপনার দরকার একটি কীওয়ার্ড রিসার্চ টুল,একথাই সেটাই আপনার ব্লগের ব্যাকবোন(শিরদাঁড়া),যারা কনটেন্ট তৈরিকরেন বা বড়ো মাপের সিইও এক্সপার্ট রাও এটা রেকমেন্ড করেন কীওয়ার্ড রিসার্চ টুল।


একটি কীওয়ার্ড রিসার্চ টুলস লুকিয়ে থাকা হাজার থেকে লক্ষ কীওয়ার্ড খুঁজতে সাহায্য করে একটি নিদিষ্ট কীওয়ার্ড যেটা আপনাকে সাহায্য করবে রেঙ্ক করতে আপনার কনটেন্ট গুগলে বা বিং বা ইয়াহু তে।


আপনি এই ভুল গুলি করছোন, খালি গুগলে যেকোনে একটি বিষয় রিসার্চ করার পর লিখতে শুরু করেদেন,এই কৌশলটা সব সময় কাজ করেনা, কিন্তু ব্রত্রিকমঃ হতেও পারে রেঙ্ক করবে বা নাও রেঙ্ করতে পারে।

যদি আপনি ঠিক করে নিয়েচেন এই ভাবেই আপনি আপনার কনটেন্টকে রেঙ্ক করাবেন তাহলে আপনি ভুল ভাবছেন এটা 2019 এই ইন্টারনেটেএ কম্পটিশন বিশাল মাত্রায় শুধু মাত্র একটি টুল আপনাকে সাহায্য করবে এগিয়ে রাখতে, আপনার কম্পেটিটোর থেকে সেটা হলে এসিএমরাস (semrush)বা উবেরসাজেস্ট (ubbersuggest) আপনি যে ইউআরএল(URL)


টিকে টার্গেট করছেন সেটাকে কীওয়ার্ড রিসার্চ টুলস দিয়ে চেক করুন,দেখুন কোন কীওয়ার্ড গুলি তারা ব্যবহার করে রেঙ্ক করছে,তারপর সেগুলি কে নোট করে আপনার কনটেন্ট টি লিখুন। মানে 10× গুণগত মান সম্পন্ন এবং তাদের বিট করুন এভাবেই।




4.একটি অসাধরণ হেডলাইন তৈরি করুন।


একটি অসাধরণ কনটেন্ট বিশাল শেয়ার, লাইক বা কমেন্টে কিভাবে পান জানেন তাদের হেডলাইন লেখার স্টাইল দেখে।

একটি কনটেন্ট মহান হবার পেছনে একটি উদ্বুদ্ধত হেডলাইন লেখাটি তৈরি করা আগে প্রয়োজন, আজ মানুষের সময় এত কম তারা আপনার হেডলাইন টি প্রথম পড়বে, যদি এটাই তাদের সন্তুষ্টি করতে পারে তবেই তারা গোটা আইটিকেলটি পড়বে, নাহলে না।

আপনিও হয়তো এটাকেই এড়িয়ে চলে যাচ্ছেন, তাহলে বড়ো ভুল করছেন আপনাকে এটা প্রথম শিখতে হবে কিভাবে ব্যবহারকারীর নজর কাড়বেন এবং আপনার ব্লগে আরও ভিসিটর্স পাবেন।


আপনি ভাবছেন তাহলে আপনি জানুন বড়ো মাপের ব্লগগিং এক্সপার্টরাও এটাতেই রিসার্চ করছে অনেক দিন থেকে আপনি তাদের দেকে শিখতে পারেন, তবে শেখাটা খুবই দরকার।

কিছু সাধারণ কৌশলগত শব্দ সমষ্টি আনন্দ,কিছু সারপ্রাইস, শক, ভয়, কৌতুহল, রাগ,উদ্ভুত,অদ্ভুত ও আয় এগুলি একটি কন্টেন্টের আরো আকর্ষণ বাড়িয়ে তোলো আপনার কন্টেন্টটি পড়ার জন্য।


আমি আপনাদের অবশ্যই সাজেস্ট করবো আপনারা কপি রাইটিংটি আরো ভালো করে প্র্যাক্টিস করুন এছাড়াও যেসকল পোস্ট খুবই ভাইরাল হয়েছে তাদের থেকে কিছু শিখতে পারেন।




5.একটি অডিয়েন্স চার্ট তৈরি করুন, আপনার ভিসিটর্সকে আরো ভালো ভাবে বোঝার জন্য।


আপনিও কোনো কনটেন্ট লেখার আগে একবার ভাবুন আপনি যে কন্টেন্টটি লিখতে যাচ্ছেন সেটা কি আপনার ইন্ডাস্ট্রির অভিজ্ঞ লোকেরা পড়বে যদি না হয় তাহলে আপনি কনটেন্ট লিখুন যারা নতুন এই ইন্ডাস্ট্রিতে।

আর যদি হ্যা হয় তাহলে আপনি জানেন কিভাবে ট্রাফিক আনতে হয়।

এখনো আপনার দরকার কিছু সময় অবিবাহিত করে একটি চার্ট তৈরি করুন আপনি কার জন্য কনটেন্ট উপস্থাপন করতে যাচ্ছেন।

খুব শীঘ্রই আপনি বুঝে যাবেন আপনার টার্গেট অডিয়েন্স কারা এবং যখনই আপনি তাদের নিচের উল্লেখ কিছু প্রশ্ন করছেন যেমন।


#কারা আপনার টার্গেট অডিয়েন্স?
#কি ধরণের সমস্যা তারা সম্মুখীন হচ্ছে?
#কি ধরনের উত্তর তারা খুঁজছে?
#কিভাবে তারা তাদের প্রশ্নের উত্তর? খুঁজতে চেষ্টা করে ইন্টারনেটেএ?



যখনই আপনি তাদের প্রশ্নের উত্তরঃ দিতে সক্ষম হবেন তখনই আপনার কাছে সবকিছু পরিষ্কার হয়ে যাবে আপনার টার্গেট অডিয়েন্স।


এছাড়াও আপনি তাদের সম্পর্কে আরো কিছু তথ্য আপনার চার্টে অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন যেমন।

#তাদের বয়স কতো?
#তারা কি কাজ করেন?
#তাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা?
#তাদের অভিজ্ঞতা কতটা আপনি যে বিষয়ে ব্লগগিং করছেন বা করতে ইচ্ছুক।

এটি প্রধানত যদি আপনি কোনো ইকমার্স ওয়েবসাইট চালাচ্ছেন বা অনলাইন স্টোর করার কথা ভাবছেন তাহলেও এটাও খুবই কার্য করি,এটাকে বায়ার পারসোনাও buyer persona বলে।




6.সাধরণ সিইও(SEO) শিখুন আগে এবং আপনার ব্লগ কার্যকর করুন।


সিইও (SEO)কি জানেন না তাহেল আমাদের একটি ছোটো গাইড আছে দেখুন।

আপনি ভাবছেন আপনি সিইও করতে পারবেন না, বা আপনাকে সিইও অভিজ্ঞ হতে হবে না আপনার ব্লগ কনটেন্ট কে রেঙ্ক করানোর জন্য, এটা সবাই ভাবে শেখার সময়, শুদু একটি কাজ করুন আপনার ব্লগ সবসময় শিখুন এবং কার্যকর করুন যেটা জানেন।



     


হতে পারে আপনি একজন সিইও অভিজ্ঞ ব্যাক্তিকে ডাকবেন ভাবছেন আপনার ওয়েবসাইটে সিইও করানোর জন্য, আপনি নিজেই সবটা করতে পারেন কিছু সিইও টুলস, প্লাগিন ও ইন্টারনেটে ছড়িয়ে থাকা ব্লগে সিইও যুক্তকরন ফ্রি এডভাইস ও টিউটোরিয়াল।

আমি বিশেষ করে সাজেস্ট করি ইয়েষ্ট
বা রেঙ্ক-ম্যাথ সিইও প্লাগিনটি ইনস্টল করুন এবং এটার মাধমে স্টেপ বাই স্টেপ অন পেজ সিইও কাজ সারুন।




7.ছবি বা ভিজ্যুয়াল গ্রাফিক ডিজান যুক্ত করুন যেটাতে, বাহারকারী নজর কাড়ে।


প্রথমেই বলছি ব্লগে ছবি ব্যবহার একটি অত্বিআস্বক কাজ কিন্ত,যারা ব্লগে ফ্রি ছবি খুঁজছেন,যেন কখনো ভুল করেও গুগল থেকে ছবি ডাউনলোড করে সেই ছবি পুনঃপ্রকাশ করবেন না তাহলে গুগল আপনার কনটেন্টকে শাস্তি দিতে পারে বা ছবির নিজস্ব মালিক আপনার বিরুদ্ধে আইনি ব্যাবস্থা নিতে পারেন।


যেহেতু ভিজ্যুয়াল ক্রিয়েটিভ ছবি এতটাই কার্য কর হয় যে এটা আপনার মাথায় আটকে থাকে যেটা তার নিজের জায়গা করে নেয়,কোনো একটি ক্রিয়েটিভ ছবি রং মানুষের মাথায় একটি আলাদা অনুভুতি তৈরি করে।


যদি আপনি ভাবছেন এই রকম ছবি কোথায় পাবেন তাহলে বলছি আপনি "ফ্রি স্টক ইমেজ" লিখে সার্চ করে প্রথম থাকা কিছু সাইট থেকে ছবি ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারেন,তাছাড়া একটি canva নামক সাইট ও এপপ্স আছে এটা ব্যবহার করতে পারেন।



8. অনলাইন কমিউনিটিতে যুক্তহন আপনার(nich) নিচর।


আপনি ভাবছেন আপনি ব্লগিংর সঙ্গে অনলাইন কমিউনিটির সম্পর্ক কোথায় তাহলে জানাই, আপনি সত্যই ভাবেন আপনার ব্লগ থেকে টাকা উপার্জন করতে তাহলে আপনার প্রথম দরকার আপনাকে চেনানো মানুষের কাছে এবং তাদের প্রীতি একটা বিশ্বাস তৈরি করান আপনি একজন বিশ্বাসী ব্লগের যে কোনো সময় মানুষের সাহায্য করতে প্রস্তুত।


যখনই আপনি মানুষের সাহায্য করবেন যেকোনো কিছু রিলেটেড আপনি তাদের নজর কারবেন এবং আপনি আপনার লিংক তখন গ্রুপ বা কমিউনিটিতে  শেয়ার করতে পারেন, যেটা স্প্যাম বলা হয় না।


যখনই কোনো অনলাইন কমিউনিটির সঙ্গে যুক্ত হবেন আবশ্যিক কিছু সময় কমিউনিটিতে দিন, এবং একটি সম্পক তৈরি করুন আরো উন্নত মানের ব্লগারের সঙ্গে এবং উত্তর দিন তাদের প্রশ্নের এভাবেই আপনার রেপুটেশন তৈরি হবে।




9. যতটা পারেন শেয়ার করুন আপনার পোস্ট গুলি সমস্ত সোশ্যাল মিডিয়াতে।


আপনি হয়তো আজ একবার শেয়ার করছেন আপনার কনটেন্ট তার পর সেই পোস্ট টি আর কবে শেয়ার করবেন আপনার এর জানানেই।

যদি আমাকে কারণ জনতা চান তাহলে বলি এটা 2019 এখানে ট্রাফিক পাওয়া খুব কঠিন যদি নিদিষ্ট কৌশলের মাধমে আপনি সব প্লাটফরমে শেয়ার করেন একটি নিদিষ্ট সময় মতন আপনার সম্ভবনা আরো বেশি পরিমান ট্রাফিক পাওয়ার।

যদি আজ শেয়ার করেন কোনো কনটেন্ট সেটা 4দিন পর শেয়ার করুন, আবার 1 সপ্তাহ পর আবার শেয়ার করুন, আবার 15 দিন পর এবং 1 মাস পর শেয়ার করুন এটাই একটি চার্ট আমি নিজে ফলোও করি।





10. আপনার নীচের(nich) অভিজ্ঞদের সঙ্গে আপনি কাজ করুন।


একমুহূত ভেবে নিন আমি একজন ইনফ্লুয়েন্সের আমি যদি আপনার ব্লগ শেয়ার করি তাহলে অবশ্যই আমার অডিয়েন্স আপনার ব্লগ ফললোও করবে কিন্তু আমি কোনো আপনার ব্লগ ফললো করতে বলবে যতক্ষণ না আপনি আমার কিছু কাজে আসছেন বা আমার কনটেন্ট শেয়ার করছেন আপনার অডিয়েন্সের সঙ্গে।


আমিকি বলতে চাইছি আপনি বুঝে গেছেন,তাহলে এটাও শুনুন ইনফ্লুয়েন্সেরা আপনার মতো একসঙ্গে কাজ করার ম্যাসেজ কয়েক লাখ পেয়েছেন তাই তাদের বিশ্বাস করানো খবু কঠিন কারণ আপনি নতুন ব্লগার যে নতুন ব্লগিংএ এসেছে আপনার এমন কিছু নেইযে আপনি তাদের সাহায্য করতে পারেন, সেটা হলো আপনি তাদের কনটেন্ট মাঝে মধ্যে শেয়ার করুন সমস্ত সোশ্যাল মিডিয়াতে।



বরংবর করার পর এটা ইনফ্লুয়েন্সের বা অভিজ্ঞ ব্যাক্তিদের নজরে আসলে আপনিও সুযোগ পাবেন তাদের মাধমে আপনার ব্লগ পোস্ট শেয়ারের বা ব্যাকলিংক পাওয়ার।

.

11.আপনার ব্লগের অনলাইন গ্রুপ তৈরি করুন।


যদি আপনি চান আপনার ব্লগ ট্রাফিক আটকে রাখতে তাহলে ফানেল তৈরি করুন তাদের প্রবাহিত করুন আপনার সব অনলাইন প্লাটফরমএ বা একটি প্লাটফরমএ গ্রুপে তাদের সঙ্গে একটি সুন্দর যোগাযোগ তৈরি করুন যাতে তারা আবার ফিরে আসে।

যখনই আপনার গ্রুপে জনসংখ্যা বাড়বে আপনিও প্রচুর ট্রাফিক পাবেন এছাড়ও আপনি একটি ইনফ্লুয়েন্সের থেকেও কম কিছু হবেননা।



12.আপনার নিচের (nich) প্রশ্ন বা উত্তরঃ পর্বে যুক্তহন।


আপনি দেকবেন কিছু কিছু (রেফারেল ট্রাফিক ওয়েবসাইট গুলি আপনাকে বছরের পর বছর হাজার হাজার ট্রাফিক দিতে পারে যদি আপনার একটি উত্তর তাদের মনে লাগে বা সাহায্য পূর্ণ হয়।

আপনি ভাবছেন কোথায় আপনি এই (রেফারেল ট্রাফিক ওয়েবসাইট) গুলি খুঁজে পাবেন তাহলে গুগলে সার্চ করুন stack exchange,quora, trips advisor

যখনই আপনি এমন কিছু প্রশ্ন উত্তর এমন ভাবে দেবেন যাতে সেটা মনছুয়েযায়
এই রকমের প্রচুর উত্তরঃ দিতে থাকুন অনলাইন গ্রুপ বা কমিউনিটিতে এবং ট্রাফিক পেতে থাকুন বছরের পর বছর।



13 কোরা (quora)ব্যাবহার করুন,ট্রাফিক পাবার জন্য।


আপনি ভাবছেন এটা আবার কি এবং এখনো কি হয়, তাহলে বলছি এটা একটি ওয়েবসাইট যেখানে সবরকমের গ্রুপ বা কমিউনিটি আছে তারা আপনার প্রশ্নের উত্তরঃ দেবে, বা আপনিও তাদের প্রশ্নের উত্তরঃ দিতে পারেন।

যদি এটা কোনো এতো বহুল চর্চিত কারণ এখনো আপনি সব ধরনের বিষয়ে আলোচনা করতে পারবেন তাও আবার ববিশেষজ্ঞএ সাথে।

তাহলে একটি একাউন্ট বানিয়ে নিন এবং আপনার একটি পছন্দের নীচে(nich) যুক্তহন এবং উত্তর দেয়া শুরু করুন, এবং ব্যবহারকারীর নজর কারুন।


14.আপনার ওয়েবসাইট ডিজাইন আপনার ট্রাফিক না পাবার কারণ।


এটি একটি প্রধান কারণ হতে পারে,ধরুন
আপনি দোকান খুলছেন কিন্তু আপনার দোকানের মুখটি খুব অপরিস্কার তাহলে কি মনে হয়,ক্রেতা আসবে?
আর যদি আসে তাহলে তা কতো ক্ষণের জন্য তাই আপনার ব্লগটিকে একটি বিজনেস মনে করে তাতে আপনার একটি সুন্দর থিম ব্যাবহার করা।


একটি সুন্দর থিম আপনার ব্লগে ব্যবহার করলে আপনার অনেক লাভ আছে নীচে উল্লেখ যেমন।

1)একটি সুন্দর থিম একটি ব্যবহার কারীকে আকৃষ্ট করবে এটার প্রতি, তাতেই তারা বেশি সময় অতিবাহিত করবে এটা তাদের ইউসার এক্সপিরিয়েন্স বাড়বে।

2)যখনই আপনার ইউসার এক্সপিরিয়েন বাড়বে মানে(টাইম স্পেন্ট বাড়বে) তখনই এটা গুগল নোটিশ করবে এবং আপনার বোনাস রেট(bounce rate) কমবে।

3)গুগল তাদের আলগরিথমে জানিয়েছে যদি ইউসার এক্সপিরিয়েন্স না ভালো হয় তাহলে বোনাস রেট বাড়বে আর আপনার রেঙ্ক ড্রপ করবে তাই চেষ্টা করুন একটি ভালো মাপের থিম ব্যবহার করতে।




15.আপনার ব্লগগের গতি, ব্লগে ট্রাফিক না আসার কারণ।

আপনি নিজেই জানেন আপনি কোনো ট্রাফিক পাচ্ছেন না যদি ফ্রি ট্রাফিক পেতে চান সার্চ ইঞ্জিন থেকে
তাহলে ব্লগ স্পিড রাখুন খুব দ্রুত।


আপনি একটি খেয়াল করে দেকবেন যেসকল ওয়েবসাইট প্রথম 1 থেকে 5তে রেঙ্ক করছে তাদের ওয়েবসাইট স্পিড,এই যুগ মানুষ খুব দ্রুত সমাধান চায়, ধরুন আপনার সমাধানটি অন্য ওয়েবসাইটর থেকেও 100× ভালো, তাহলেও আপনি 1 বা 2 রেঙ্ক করতে পারবেননা কারণ, আপনার ওয়েবসাইট লোড টাইম।


এখন খুব দ্রুত আপনি আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইট অপ্টিমাইজ করতে পারবেন অনেক ফ্রি টুলসের মাধ্যমে এছাড়াও আমি বলছি A2 hosting বা bluehost নামক হোস্টিং ব্যবহার করুন যাতে আপনার ব্লগ সর্বোচ্চ গতি পূর্ণ হয়।




16.মানুষকে বিশ্বাস করান সোস্যাল প্রুফের মাধমে।

মানুষ হচ্ছে সামাজিক প্রাণী আপনি দেকবেন, যখন কোনো নামজাদা ব্র্যান্ড কোনো অন্য ছোট ব্লগগুলিকে রেফারেন্স
দেয় তখন ছোটো ব্লগ গুলি এগুলিকে সোশ্যাল প্রুফ বলেন, কারণ এগুলি মানুষের বিশ্বাস বাড়ায়।


ভাবছেন আপনার নতুন ব্লগ কিভাবে সোশ্যাল প্রুফ পাবেন, চিন্তার কিছু নেই আপনা আপনি যে নীচে (nich) কাজ করছেন সেই নিচের একজন অভিজ্ঞ সঙ্গে প্রথম বন্ধুত্ব করুন এবং বলুন একটি সোশ্যাল প্রুফ দিতে।

এছাড়াও আপনি একটি কাজ করতে পারেন আপনি আপনার নিচের কয়েক জন অভিজ্ঞকে ইনভাইট করুন আপনার ব্লগ পোস্ট পড়ার জন্য এবং অবশ্যই তাদের মতমত দিতে বলুন যেটা তারা পড়ছে, এবং সেটাকেই আপনি সোশ্যাল প্রুফ হিসাবে কাজে লাগাতে পারেন।




17 ব্লগে কমেন্টে(comment)

কমেন্টের মাধম্যে ট্রাফিক আনুন,কিন্ত কিভাবে তাহলে শুনুন আপনি আপনার নিচের কিছু পপুলার সাইট খুজুন তার পর কি।

চেষ্টা করুন তাদের যখনই নূতন ব্লগ পোস্ট আপডেট হলে একটি সুন্দর কোনো স্প্যাম বা লিংক শেয়ার করবেন না।

একটি সম্পূর্ণ মতামত প্রদান করুন যখনই নতুন কোনো মানুষ পোস্টটি পড়বে এবং আপনার কমেন্টটি দৃষ্টি কারলে তারা আপনার ব্লগে আসবে।





18 ব্যাকলিংক তৈরি করুন।

ব্যাকলিংক তৈরি করা একটু কষ্টকর কিন্তু অসম্ভব নয়, আপনি এখনো একটি কাজী করতে পারেন যখন পোস্ট লিখবেন তখন ব্যবহারযোগ্য এবং কার্যকরী উপায় বলুন  তাছাড়াও পোস্টটি কয়েকশো গুন ভালো করে লিখুন।

যখনই আপনি লিংক-বেক করবেন তাদের সম্ভবনা তারাও আপনাকে লিংক-বেক করতে পারে।

ব্যাক লিংক কোনো প্রয়োজন?

গুগল 300টি আলগরিথম ফ্যাক্টরে মধ্যে ব্যাকলিংক একটি গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর, একটি বেশি DA ব্যাকলিংক আপনার ব্লগ পোস্টের রেঙ্ক নির্ধারণ করেদিতে পারে তাই ব্যাকলিংক প্রয়োজন।




19 ইমেললিস্ট তৈরি করুন।

কোনো ইমেইললিস্ট তৈরি করবেন?

আজ কাল কোনো ব্যবহারকরি আপনার একটি কোনো পোস্ট পড়ার পর তারাআর ফিরে আসার সম্ভবনা খুব কম কারণ, ব্লগ বেশি হওয়ায় ব্যাবহারকারির কাছে অনোকগুলো ব্লগের সুযোগ থাকে ব্লগ পড়ার তাই আপনার ব্লগ ট্রাফিককে হুক করার জন্য তাদের ইমেইল সাবস্ক্রাইব করান এবং প্রত্যাহিক তাদের আপনার নতুন আপডেট পোস্ট পাঠান যাথে তারা পুনরায় ফিরে আসে।

ইমেইললিস্ট এতো কার্য কর কোনো?

আজ কাল সমস্ত সোশ্যাল নেটওয়ার্ক গুলি তাদের আলগরিথম খুব কঠিন বানিয়েছে এটাই আপনার ব্যাবসার সাধারণ বৃদ্ধি কমাচ্ছে কারণ এটার সাধারণ ছড়িয়েপড়ার পরি মান খুবই কমে গেছে, তাই এটার হাত থেকে মুক্তি পেতে ও ব্যাবহারকারীর সঙ্গে সরাসরি কথা বলতে ইমেইল খুই গুরুত্বপূর্ণ এবং খরচ খুব কম।


প্রচুর কোম্পানি আজ তাদের ব্যাবসার বন্ধ হবার প্রধান কারণ হিসাবে দেখিয়েছে তাদের সঙ্গে ব্যাবহারকারী কোনো সঙ্গযুক্তি করুন নেই, কিন্তু তাদের অনলাইনে অস্বস্তি আছে বেশ অনেক বছর কারণ তারা ইমেইল লিস্ট গড়ে তুলতেই ভুলে গেছে।





আমার শেষ কথা-
উপরের প্রত্যেকটি উপায় খুবই কার্য কর যখন উপরের কোনো উপায় আপনার ব্লগে ব্যবহার করবেন অবশ্যই সময় প্রদান করবেন যাতে যতক্ষননা পযন্ত এটা ভালো ভাবে কাজ করছে আপনি বুজতে পারবেন না কোন উপায়টি আপনার জন্য ভালো।

যদি ভালো লাগে তাহলে কমেন্ট, প্রচুর শেয়ার করুন, ধন্যবাদ৷

Load comments